স্বাগতিক রাজ্যে শীর্ষ মালিকরা

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড্রয়েড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়্যার (বিজিএমইএ) ডেম্যাক্টের বিকল্প ফারুক হাসান বিদ্যাইলিস্টারকে বলেন, 'রুপে এমন একটি যা শেষ স্থানীয় রপ্তানিকারকদের সুবিধার্থে। যদিও এটি প্রাথমিকভাবে বিলিয়ন লিখিত মূল্যের বর্ণনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। গুরুত্বপূর্ণ তা আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়।'

ছবি: রয়টার্স ফাইল ফটো

“>

ছবি: রয়টার্স ফাইল ফটো

একই সঙ্গে রুপে ব্যবসায়িকদের রূপান্তরের ক্ষতি থেকে ফেরার পাশাপাশি তাদের বাঁচার আশা করছেন দেশের বেশ নেতা নেতা।

তবে গ্রুপ অন্তর্ভুক্তি ২ দেশের ক্রমবর্ধমান অনুশীলনকে তারা মনে করবে।

পর্যায়ক্রমিক বিজ্ঞপ্তির ওপর চাপ চাপশীলতা কমতা বাংলাদেশ ও ভারত রুপে ব্যবসা শুরু করে

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড্রয়েড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়্যার (বিজিএমইএ) ডেম্যাক্টের বিকল্প ফারুক হাসান বিদ্যাইলিস্টারকে বলেন, 'রুপে এমন একটি যা শেষ স্থানীয় রপ্তানিকারকদের সুবিধার্থে। যদিও এটি প্রাথমিকভাবে বিলিয়ন লিখিত মূল্যের বর্ণনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। গুরুত্বপূর্ণ তা আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়।'

তিনি আরও বলেন, 'আগামী সেপ্টেম্বরে দ্বৈত আপনাকে ডেবিট কার্ড চালু করতে হলে প্রতিবেশী ২ দেশের ওপর চাপ কমবে।'

বিজিএমই এ বলেন, 'কাঁচামাল প্রতিনিধির জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ সরকার। এ ক্ষেত্রে পোষাক তৈরি করা ভারত থেকে রূপটিতে খুলতে পারবেন।'

তিনি আরও বলেন, 'মুদ্রার শব্দ রূপান্তরের সমস্যা থাকবে না। টাকাকেও দ্বিমুখী বাণিজ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।'

নিট রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান প্লাস্টিক ফ্যাশনকে লিমিটেডের ডিজেক্টের গ্রুপই ফজলুল স্টেটর বলেন, 'ভারত পরিস্থিতির জন্য বর্ধমান ও পায়ের বাজার'।

প্লাটমি ফ্যাশান অন্যান্য দেশ ভারতেও পণ্য পরিতানি করে।

ফজলুল স্পষ্টের মত, রূপান্তরিত ও বিনিময়ে রূপান্তর কারবারের মাধ্যমে বিনিময় প্রতি ১ টাকা সাশ্রয় হলে সুফল পাওয়া যাবে।

তবে তার প্রশ্ন, 'পিরু ও ক্ষমতার হার কতটা শক্তিশালী হবে? রপ্তানিকারক, প্রতিনিধিত্বকারী ও রেমিটেন্সের জন্য প্রতিনিধিত্বকারী প্রশ্নটি প্রকাশ করেছেন। তাই এর ব্যাখ্যা প্রয়োজন।'

তিনি বলেন, 'আমদানিকারকদের স্থানীয় উৎস থেকে কাঁচামাল কিনণ ডিজিটালে মূল্য শোধ করতে হয়।'

তিনিও প্রশ্ন করেন, 'আমরা কি আবার কালোমাল রূপি বা টাকা কিনতে পারব?'

'অনেককে অস্পষ্ট রয়ে গেছে,' উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'সামগ্রিকভাবে, রুপে দুপাক্ষিক বাণিজ্য রপ্তানিকারদের জন্য খুব বেশি সুবিধা বয়ে আনতে পারে না।'

সাধারণ-আরএফএলের ফলপ্রসূতে আহসান খান চৌধুরীর সঙ্গে বাণিজ্যকে মহৎ উদ্যোগ হিসেবে আখ্যা দেন। তার, 'এটি সঠিক পথে যাওয়ার একটি উদ্যোগ।'

তিনি বলেন, 'এটি গঠনকারীদের আরও সুবিধা দিতে। সন্ধানদের আরও কাছে যেতে হবে। তারা খরচ ও রূপান্তরের ক্ষতি থেকে বাঁচবে। ভারত একটি বড় বাজার। এটি আমাদের জন্য বড় সুযোগ।'

ভারতে পণ্যরপ্তানিকারক-আরএফএল প্লারপ্তানি আয়ের সমপরিমাণ রূপটিতে বিল পরিশোধের চেষ্টা করবে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, 'আসুন আমরা চেষ্টা করি। যদি এই উদ্যোগে প্রযুক্তি না আসে তাহলে আমরা আবার শেয়ারে ফিরে আসতে পারি।'

ভারতে পোশাক পরিচ্ছদ প্রতিষ্ঠান ডিবিএল নেটওয়ার্ক গঠনের এম এ জব্বার ডেইলিস্টারকে বলেন, 'নতুন এই উদ্যোগ বাংলাদেশ ও গঠনে রপ্তানি প্রকাশকদের উপকৃত করবে।'

তিনি মনে করেন, আভাস দিলেও অনুশীলন করা উচিত।

বাংলাদেশ নিটও ম্যানুফ্যাকচারস্টার অ্যান্ড্রয়েড এক্সার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতা সদস্য মোহাম্মদ হাতেম ডেইকে বলেন, 'এই সহযোগিতার শত্রুপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গভীর করবে।'

'ডলারের ওপর চাপ শর্ত কমাবে। ফলে ব্যবসার খরচও কমবে,' যোগ করেন তিনি।

বাংলাদেশ টেক্সটাইলস সোসিয়েশন মিলের মিলন মোহাম্মদ আলি খোকইলিকে বলেন, 'প্রথমিকভাবে রুপে ২০০ কোটি টাকার বিনিময় হতে পারে।'

ভারসাম্য পরিসরের দিকে ঝুঁকে আছে। প্রতিবেশী দেশটি ১২ বিলিয়ন লিটারেরও বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানি করছে। বাংলাদেশ সরকার ভারতে ২ বিলিয়ন কোম্পানির পণ্যের রপ্তানি করে।

'তাই, ভালো লাভ কম হবে,' মন্তব্য করেন খোকন।

ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অবার্স অ্যান্ড্রয়েড ইন্ডাস্ট্রি আবদুল মাতলুব আহমাদ ডেইলিস্টারকে বলেন, 'আগামী সেপ্টেম্বর শুরু হতে দ্বৈত কম কার্ডের রূপান্তরের ফলে হারের ক্ষতি হবে।'

তিনি আরও বলেন, 'টাকার-কার্ড ২ দেশের ভ্রমণকারীদের জন্য প্রযুক্তি করতে হবে।'

উৎস লিঙ্ক