শিক্ষায়ছেলেদেরঅংশ গ্রহণকমেকেন?

পড়ালেখা রাখা ছিল সামনে এ বছর অন্য ২০থার মতএসএসএসএসএসএসএসএসপিএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসএসবিএ

তারসুরমাবেগম, ছেলেকেছেলেকেতিনি ডেলস্কুলে গঠনভর্তি। কিন্তু ছেলের আগ্রহ ছিল না পড়া।

“পোলাপাইনচাইলেতোপকরায়না বাজে পোলাপা ইনের লগে ঘোরাফেরা শুরু করছি।”

সুরমাবেগভাষ্য, তারআরেক মেরেপড়ালেখায় অম নোযোগী তবে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া মেয়েকে নিয়ে তিনি আশ কাবাদী।

দেশের শিশুর সংখ্যা বেশি দেখতে শিক্ষা ব্যাস থায় ছেলের ছেলের ছেলেরা তাদের আচরণ করবে যাচ, ভালো ফলাফল পিছিয়ে আছে ছেলেরা।

ছেলেদের এই পিছিয়ে পড়ার প্রবণতা প্রবণতা পর্ণ রকাত এসএসসির ফলপ্রধান ফলপ্রকাশদিনহাস ইনাওছেলেদের একই কথা বলেছে

নেতাবলে,অর্থনীতিসংকটওসামাজিক রি বর্টন ছেলেদের একটি অংশকে শিক্ষা থেকে ঠেলে ল পরিছে তারা।


পরিসংখ্যানকিদেখা করছে?

রাজনৈতিক জনসংখ্যা বিন্সে দেখা যায়, সংখ্যাএগ করা।

৪০, ৪-৫, জনশুমারিঅনুযায়ী-৯ও১০ ১৪; তবে ১৫ বছর পুরানো শিশুরা এগিয়ে সীমায় আছে।

বিদ্যালয়মুখী বিদ্যালয় মুখী সামনের ক্ষেত্রে ছেলেরা চরিত্রে চরিত্রে দেখায় পরিসংখ্যান জরিপ জরিপ জরিপ জরিপ ৮৪ শতাংশেবংমেশিশুদের ৯০ ১ শতাংশ বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে অবস্থিত।

ও শিক্ষাথ্য বয়র ব্যুরোর ২০২৩, দেশের মধ্যমিক বিদ্যাপীঠ শিক্ষকদের ৫৫ শতাংশ ভোটাভুটি প্রায় শতভাগ গরিতে ছাত্রদের শতাংশ (২৯) পিছিয়ে রয়েছে।

এসএসএস ও সমমান পরীক্ষায় ছাত্রদের অবস্থান

সপ্তাহে ২০ হাজার ৫৯৭ মাধয্য জানাতে

মিডিয়াক পরীক্ষা ২০২৪ পরীক্ষার্থী হার পাস জিপিএ-৫

৯৮৮৭৯৪ ৮১.৫৭% ৮৩৩৫৩

১০২৪৮০৩ ৮৪.৪৭% শতাংশ

ও ও ২০২২ সালে অংশ গ্রহণকারীদের সংখ্যা ছিল এর আগে ছাত্রদের সংখ্যা ছিল ২০১৭

মিডিয়াকপরীক্ষাপরীক্ষার্থীপাসেহার (শতাংশ )

পাকিস্তান ছাত্র ছাত্র ছাত্র

২০২৪ ১০,২৪,৮০৩ ৯,৮৮,৭৯৪ ৮৪.৪৭ ৮১.৫৭

২০২৩ ১০,৩১,৬৪৭ ১০,০৯,৮০৩ ৮১.৮৮ ৭৮.৮৭

২০২২৯,৯৫,৯৪৪৯,৯৮,১৯৩৮৭.৭১৮৭.১৬

২০২১১০,৯৮,৩০১১,৪২,০৯৪৯৪.৫০৯২.৬৯

২০২০,১৮,৫৩৮১০,২১,৪৯০৮৪.১০৮১.৬৩

২০১৯ ৮,৭৩,৬৭২ ৮,২০,৯৮০ ৮৮.৮০ ৮২.০১

২০১৮,৩২,৩২৬৭,৯২,০৯৭৮০.৩৫৭৮.৪০

২০১৭,৭১,৫৮৯৯,১০,৩৭৩৮০.৭৮৭৯.৯৩

সন্তানরাশিক্ষায় আগ্রহারাকেন?

যেবসেপরীক্ষা দেব, সেসেবসেসারচালাচ স্যংদীরবেলায়তহোসেন

বেলায়েতের, স্কুলেরস্কুলেরআর্থিকরে ২০২ ২শ্রেতিওঠারপড়ালেখাপড়াখাড়তেহয়েছ তেতাকে

উচ্চ উচ্চ জয়নগরে ছাত্রীরা ছাত্রীরা ছাত্রীরা ছিল

এবিদ্যালয়েরশিক্ষক ঘাঘাঁক, প্রাথমিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ছাত্ররাবেশি ঝরেপড়ছেপড়ছে সব রেণতিইছাত্রদেরপস্থিতিএখনতুলনামূলক কম।

“পড়াশোনায়ছেলেদের অনীহারেছে তারামোবাইলন গেইথাকে, স্কুলেআস এনা।

শহরের মত রাস্তার মধ্যেও মোবাইলে আসক তিবেড়েছে।

একই চিত্র ধরেআবদুরহমানউবিদ্যালয়েরশিক্ষকরহমান, তারহমানরহমানতারুলেএবারএসএসএসএসএসএসএসএসএসপিরক্ষার্থকথেরশাংশই

“আমার স্কুলেমেদেরউপওবেশি, রেজাল্ট। এখন কোন কথা বলতে না তেপারসিনা রতেপারসিনা রতেপারসিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা রতেপারছিনা

পাশেভালোকরেছে, পাশেভালোকরছে, পাশেকোথাওমেয়েরাকোথাওমেরামেয়েরেকেভালো, তাদেরতাদেরশাখায়ছেলে

এইশিকওমনেকরেন, মোবাইলেআসকারণেছেদ এর সক্রিয় এখন কমছে এর সঙ্গে অ্যাক্টিভিটিভাইরাস মহামারীর অর্থনীতির প্রভাবও রয়েছে।

“পরিদেবস্থাপনেহচ্ছে, মেয়েরাঘরের মধ্যে কাকে, বাবা-মায়েরকথাবেশিশোনে। ছেলেরা হয়ত ঘ”

মিরপুর বাংলা স্কুল ও ছাত্রদের সংখ্য বেশি ছাত্রদের ফলাফল ভালো হয়েছে।

মোস্তফা মোহাম্মদ মোহাম্মদ কামা লখোনবীশবলেন, স্কুলেমেনোযোগিনাহেক্লাসফা উকি দিয়ে কারণ ছেলেরা পিছ করে যাচ্ছে।

“মেয়েরাস্কফাঁকিদেবনা তারারেথাকেবেশি জোরেপড়ালেখাকরে, আরকেবল তৈরি করেনা।

নারীর ক্ষমতায়ন ও ছাত্রদের উপবৃত্তি সহ বিভিন নারী সুবিধা ভালো ফলাফলে ভূমিকা পালন করে মনে করেন এই শিক্ষক।


ভোটারাবলেছেন, কোভিডমহামার সময় পরিবারের আর্থিক সচ্ছলতার অনেক ছেলেশিশু স্কুল ছেড়ে কাকে জেল্ট করা হয়েছে।

রাজবাড়ি প্রধানশিক্ষকজাহাঙ্গীরশেখওশেখওমনশেখওমনেপড়া লোকউপবৃত্তিকার্য পুনর্ব্যবস্থাকরছেকা

“এক সময় স্কুলেছাত্ররাইবেশি ছিল পরে সরকার উপবৃত্তি। কারণ ছাত্রদের জন্য ছাত্রদের মনো মনোভাব, ছাত্রদের পড়ালেখায় ছাত্রদের মনোমনস্কতা।

সিলেটেরকানাইঘাটেরবাজার সহকারীপ্রধানমতিউরহমান, পরিবারপরিবারমুখোথেলেশিশুদেরশিক্ষাবিষয়কতুলছে।

তার স্কুলেও এস পরীক্ষায় ছাত্রদের সংখ্যা বেশি ছিল সেজন্য তাকে ছেলেদের পড়া বাদ দিয়ে উপার্জন করা হয়েছে ব্ল্যাক্টকে কারণ হিসেবে দেখছেন।

দ্রæত, আমাদের আশপাশের সব স্কুলের সংখ্যা কম। আবারযারাফেলকরল, তাদেরওপাঠি দিয়েদেয়৷

এইবাস্তবতা ধরপড়েছেজাতীয়শিশু শ্রমজরিপেজা তীয়শিশু শ্রমজরিপেশা, যেখানে যেখানে জনজন১৫৪ সেখানে মেয়েশিশুশ্রমিক শ্রমিকরেছেলাখ।

এছাড়াও পড়ুন  বিবিসি দিল্লি নিউজ বাংলা

২০১৩ সালে মেয়ে শিশুর সংখ্যা ছিল ৯৫৩হাজার;

তাদের মুখী লক্ষ্য ইঙ্গিতের মিডিয়াকরীক্ষার পরিসংখ্যানেও এগরি শিক্ষাবোর্ড ছাত্রদের ৯২ হাজার ১৬৯ জন, বিপরীতে কর্মীরা ছিল ৩০ হাজার ৩৬৯ জন।

রাজশাহী রাজশাহীর শিক্ষাবোর্ডে ছাত্রদের সংখ্যা বেশি নয়

বোর্ডে ঢাকা পরীক্ষায় অংশে অংশে অংশে জনতা জন বেশি ছিল কুমিল্লাবোর্ড এইব্যধান ছিল সকলে অংশগ্রহণকারী অংশগ্রহণকারীতে জনে সদস্য ছিল।


শিক্ষকরাবলেছেন, মোবাইলফোনেঅতিরিক্তআসক্তিক, শোরগ্যাংয়ে ছাত্রদের শিক্ষামুখী করছে।

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মও। আসাদ এগিয়েছেন, গতকয়েক বছর ধরছেলেদের উপর রং গ্রহণ, পাসের হারেওতারাপিছিয়ে।

“এরঅনেকটিকারণথাকতেপারে একবড়কারণহতেপারে ছেলেরাআর্থসামাজিককার, ণে ণেণে প্রকাশের বিস্তারিত বিশেষ করে মহামারীর পরে এটি আরও বেশি হয়।

“আরেকটিবিষয়হিং, জনমিতিক পরিসংখ্যানেওএখন মে” তাদের সংখ্যা বেশি৷

একটি পরে, একটি স্কুল জানান পরিদপ্তর, ছাত্রদের উপস্থিতি বেশি বেশি

আন্তঃশিক্ষাবোর্ড ব্যর্থতা ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের দলীয় তপন কুমার সরকার বলেছেন, ছেলের সংখ্যা নিয়ে কথাটা চিন্তার বিষয়।

“কেন ছেলেকে ছেলে করে এটা গবেষণা দেবার জন্যে খাতেহবে।

খুঁজতে হবে সমাধান

মহামারী বৈশ্বিক পক্ষের যুদ্ধ ও যুদ্ধের মতবাদক নীতিবয়য়ে বছর ধরব হাং লাদেশ বহু পরিবারকে চাপে।

জন্য শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রশিক্ষক এস হাফিজুর রহমানের শাসন, মানী না থাকার প্রভাবে স্তরে ছাত্র-ছাত্র রীরপানুতে এই ব্যাধান আরও বাড় বলে তাকার আশঙ্কা।

“১৪-১৪-এরবাচ্চাবা এলাকা অঞ্চলে যে ক্লাবকেদি, সে সেখানে দক্ষিণ দিতে পারছে।

এখন অনেকক্ষেত্রেছেলেদের, “দেখা যাচ্ছে তারাকি শোরগ্যাংয়েজ পোড়েছে, তারাকি শোরগ্যাংয়েজ নেইপড়েছে। ছেলেরাহেতুবাইরেযাচ্ছে, তারাড্ডাদিচ্ছে, মোবাইল বা অন্য নিয়ে ব্যস্ত হয়েছ। কেননা নেই না নেই না নেই। না না জায়গা না না

গণসাক্ষরতার নেতৃত্বের কর্মী সদস্য রাশেদা কে চৌধুরী ছেলের ছেলে ছাত্র ছাত্রদের সামনে ছিল কারণ কারণ দেখায়।

১.

• দ্বিতীয়、মেয়েরা যখন এই শক্তি আসে, তাদের মধ্যে আস্থা রাখা হয়, নিরাপত্তাহীনতার মত বড় বড় বিপদে পড়ে আসে।

• এই, বয়সে ছেলেদের তিনেত কথা বলা যায় না রেগালে পড়ে তারা, সেজন্যপড়ালে খায় সময়টাও তারা দিতে পারে।

পরামর্শের পরামর্শ বীর শিক্ষায় শ্ষাউপদেস্তারদায়ত্ব মলাশেদাকেচৌধুন ছেলেদের জন্য শুধু নারীজন্য নারীজন্য নারীজন্য জনহীন করতে হবে।

জন, “চাহিদারভিত্তিবিনিয়োগ করা। যেখানে ছেলেরা ছেলেরা ছেলেরা মুখের লেখা ছেলেরা ছেলেরা ছেলেরা। যেখানে চাহিদার ছেলেরা ছেলেরা।

অভিজ্ঞতারটিংশএবংটিবিশ্বের দলচলি, “মেয়েদের এগিয়েযাওয়া আগামীকাল। অব্যবস্থা, বিনাপয়সায়লেখাপড়াব যবস্তআছে। ছেলেদের নাই।

“ছেলেরানাআসক্তিওগ্যাংবাজতিওঢুকেযাচ্ছে।


করতে শিক্ষা করতে শুধু যুদ্ধনির্মী জ, রাষ্ট্রীয়বিগসর্বজনীনকররামর্শ মুসলিমরা।

অন্য অনেক বিষয়ের সঙ্গে মানসম্পন্ন শিক্ষা ও কর্মস্থানের ভাবকে শিক্ষার্থী পিছিয়ে বলে মনে করেন সমাজবিজ্ঞানী অনুপম সেন।

এনা, “এখন স্কুলেভালোপড়া শোনাহচ। মানসম্পন্ন মানসম্পন্ন করতে হবে মানসম্পন্ন শিক্ষার অংশগ্রহণকারী।

রাজনীতি থেকে সবক্ষেত্রে সবক্ষেত্রে পাইলট এখন নারীদেব রবিচরণ।

“স্বাধীনতার সময়স্কুল-কলেজেমেসংখ্যা অনিকম। পরে নারী মুক্তি আন্দোলন শুরু হয়েছে। এখন মেয়েরা অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। এখন একা একা পরিবারটি চলে গেছে। থেকে যে যোগযোগ করতে পারছেন, সুজন সৃষ্টিক কিন্ত লী চাচ্ছে তাদের খেলার জন্য কি ছিল।

আরখেলাধুরকিশোর'গড়েমন্তব্যঅনুপমনুপমসেন, “সতারসভতারফলে-কিশোরদের-কিশোরদেরখেলারজায়গা বড় শহরতলির খেলার মাঠ নেই আগে সেখানে অনেক পুকুর ছিল, খোলা মাঠ ছিল, বিস্তীর্ণ খেলা ছিল আমাদের অনেক।


তথ্যখবর

ছাত্র কেন কমছে?কারণ খুঁজতে বললেন প্রধানমন্তরী

ছেলেরা কেন পিছি থাকবে, সে সময় খুঁজতে হবে:প্রধ নামানে

ছাত্রদের জন্য উপবৃত্তির বিধানমালা পরিবর্তনের ভাবনা দেখতে

উৎস লিঙ্ক