রিজার্ভ নিয়ে চিন্তা নেই

বারবেদক : সব দেশের মতো দেশিও মাছটি হচ্ছে। একই কথা রিজার্ভেও। রিজার্ভ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। কানাদ আপকালীন খাদ্য মজুত রয়েছে। এত বেশি আলোচনার কারণে আজ প্রায় রিজার্ভ নিয়ে কথা বলেন। এই তাতা দেশের জন্য ভালো বলে চেক চেক চেক।


আরও পড়ুন: আনার নিয়ন্ত্রণকারী চিহ্নিত


বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় গণভবনে ১৪ দলে বল বলেন তিনি।


নির্দেশ বলেন, স্বাধীন সপক্ষের শক্তিকে আরও সুগঠিত হতে হবে। নিজের পার্টির শক্তি ছাড়া দেশের মানুষের কল্যাণ হবে না। গ্রেনেড মালিককারী, ১০ ট্র্যাক অস্ত্র রিপোর্ট আসামি; স্বাধীনতা সুযোগ নিয়ে রোজই আন্দোলন, সরকার পক্ষসহ বিভিন্ন সুবিধা ধমকি দেয়। যত জনগণের সাথে আছে, ওটা আমি কেয়ার করি না। তারও দেশও পোসংযোগ, অব্যবহিত ব্যবহার না করতে পারে। যারা ব্যবহার করবে, তাদের কোনো কিছুই নেই… যতই মুরুবি ধরুক, আর বৈশিষ্ট্য ধরুক। অনেক আমরা বিবি না। মানুষের ক্ষতি হবে, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের ব্যবস্থা থাকবে।


আরও পড়ুন: গণসংযোগ করতে পারে 'রেমাল'


তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত শিশু। তাদের জনসংখ্যাই হচ্ছে। মধ্যবর্তী অঞ্চল, বৌ সাগর ভালো নয়। তাদের তো আর ঠেলে দিতে পারি না। আলাপ-আলোচনা করা। যুদ্ধ করতেনি, ঝগড়াও বৈশিষ্ট্যনি। কখন যে তাদের ফেরাতে পারব, জানি না। আমরা তো রিফিউজি গান, তাদের কষ্ট। তাদের ভাচরসানে নিশ্চিন্ত। কিছু হয়েছে, আরও যাবে।


বলেন, কিছু সমস্যা আছে, গাজায় গণহত্যার প্রস্তাব। আমরা এর প্রতিবাদ করছি। যেখানেই বৈশিষ্ট্য, এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে কথা। গভীরের অনেক মারা যাওয়া আমরা শোক করছি। শোক দিবস পালন করেছি। যেখানে মানুষ বিপদে, আমরা পাশে আছি। সকলের সাথে বন্ধুত্ব, ব্যাংকের সাথে বৈরিতা নয় বোঝাতে কাজ করছি।


আরও পড়ুন:


তিনি বলেন, সবচেয়ে সমস্যা ইনফ্লুয়েশন। এটা অনেক দেশের সমস্যা। এটা কমতে ভালোবাসি। রিভ আমাদের মতো অনেক দেশেরই সমাধান হচ্ছে। আমাদের আপপ্ল্যানিং জিন্সের জন্য খাদ্য মজুত থাকলে রিজার্ভ কম কোনো সমস্যা না। তারপরও আমি এটা নিয়ে আলোচনা করা, এখন আমি জানি এটা নিয়ে কথা বলা। এটা ভালো। জিনিস বলে, মনে থাকবে। আমি বলেছি, অংশে দলী হতে। আমাদের চাহিদা পূরণে আবাদি ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ পূরণ করতেছি। গোপালী আমরা একটি সমিতির মাধ্যমে উপজেলা কৃষিবাদ করেছি। সেখানে এটা করছে। অনাবাদি চাষের পক্ষে আনলে আমাদের খাবারের অভাব হবে না। ব্যাপক রপ্তানি করতে পারব। যদিও, এখনও সবজি-ফুল রপ্তানি হচ্ছে।

এছাড়াও পড়ুন  একাধিক ওয়ারহেড সহ অগ্নি-5 মিসাইলের পিছনের বিজ্ঞানী 'দিব্যা পুত্রীর' সাথে দেখা করুন


তিনি বলেন, সব সুযোগসুধা পারও, আমি নিজেও দেখাই, কথা বলতে পারি না। ফেসবুকের জন্য আমাকে বলা, অপবাদ দেওয়া। সবচেয়ে বড় সমস্যা আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স। ভিন্ন ভিন্ন দেশ এ আমরা জানতে চাই, এ কারণে মোবিলা করা যায়।


আরও পড়ুন: আলিগে অপরাধীদের কোনো ঠাঁই নেই


ছেলেদের সংখ্যা কমছে। আমাদের সংখ্যা বেশি। মেয়েরা বেশি পাস করছে, ছেলেরা কম। এর কারণ খুঁজে বের করতে বলছি। উচ্চশিক্ষার জন্য লেখার ফান্ড থেকে আমরা সুবিধা দিচ্ছি।


তিনি আরও বলেন, অহমিকা ছিল, তারাই বড় দল। ২০০৮ এর নির্বাচন মাত্র ৩০টি সিট, ভোটই তাদের ক্ষোভ। ২০১৪ সালে তারা আসেনি। এমন অবস্থা। হ্যাঁ, কোনো এক সাধারণ প্রতীক থেকে প্রস্তাব, তাদের বিরুদ্ধে ঘাঁটি করবে। সে সুযোগ প্রকাশ তারা নির্বাচন করতে। আমি রাজি হইনি। আমি এই প্রস্তাব পাত্তা দেইনি, সোজা কথা। দেশের মানুষ আমাদের শক্তি। আমি তাদের ওপরেই নসিব করি।


সান নিউজ/এমআর

উৎস লিঙ্ক