মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে ঐশীর গজলাইফ

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজ রহমান ও স্ত্রী স্বপ্না রহমানের স্বপ্নের ব্যাখ্যায় গঠন দম্পতির মেয়ের রহমানের মৃত্যুদণ্ডে সাজা কমিয়ে আজকে দণ্ডের রায় আইন হাইকোর্ট। ২০১৩ সালে চামেলীবাগে এই জোড়া খুন শুরু হয়েছিল।

আদালতে নেওয়া হচ্ছে ঐশী রহমানকে। ছবি: ইন্টারনেট ফাইল ফটো

“>
ঐশী

আদালতে নেওয়া হচ্ছে ঐশী রহমানকে। ছবি: ইন্টারনেট ফাইল ফটো

পুলিশ কর্মকর্তা মাহফুজ রহমান ও স্ত্রী স্বপ্না রহমানের স্বপ্নের ব্যাখ্যায় গঠন দম্পতির মেয়ের রহমানের মৃত্যুদণ্ডে সাজা কমিয়ে আজকে দণ্ডের রায় আইন হাইকোর্ট। ২০১৩ সালে চামেলীবাগে এই জোড়া খুন শুরু হয়েছিল।

একাধারে জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও মো জাহাঙ্গীর হোসেনের ডেকে গঠিত হাইকোর্ট বেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানির পর এই আদেশ দেন।

জীবিকার সাথেও ঐশীকে টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো পাঁচটি শাস্তির জন্য সাজা মুসলিম আদালত।

আদালত তার রায়ের উত্তরে জানান, ঐশী পূর্বের কোন নজির না ক্ষমতা ও ক্ষমতার সময় যুদ্ধাপরাধী অপরাধ সাজা কমানো হয়েছে।

এর আগে ২০১৫ সালের বিচারে ১২ নভেম্বর বাবা-মা প্রশ্নর প্রশ্নে ঐশীর মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন। নিম্ন আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল ঐশী।

২০১৩ পেইং ১৬ আগস্টের চামেলী বাসা থেকে পুলিশ স্শাল ব্রাঞ্চের পরিদর্শক মাহফুজুর ইউজার ও তার স্ত্রী লাশ পাওয়া যায়। এই রিপোর্ট গত ২০১৪ সালের ৯ মার্চ ঐশী রহমান, তার বন্ধু জনি, রনি ও ১১ তারিখ ভিডিও সুমির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ঐশী একা তার বাবা-মাকে চেষ্টা করেছে। তপকাণ্ডে ইন্ধন শক্তি জনি ও রনির বিরুদ্ধে ঐশীকে সমর্থন অভিযোগ আনে পুলিশ। আর দেহ লুকানোর অভিযোগ ছিল শিশু সুমির বিরুদ্ধে।

এছাড়াও পড়ুন  অতীশি: দিল্লির সরকারি স্কুল থেকে 1,400 জনেরও বেশি ছাত্র NEET পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে৷

এই খবরের ইংরেজি সংস্করণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

উৎস লিঙ্ক