প্রতিভার ভারত বিনিয়োগে প্রতিবেশী ও চীনের অনেক বেশি অর্থ প্রকাশ করে বাংলাদেশ। এই বাড়তি মূল্যের অঙ্কের পরীক্ষা, ফাইলের জিনিষের মধ্যে কাজ না ন্যাক্ও ডরপত্রে নাককে উচ্চমাত্রায় বিশ্বব্যাংক।
জয়দেবপুর-ময়মসিংহ মহাসড়ক। ছবি:স্টার
“>
জয়দেবপুর-ময়মসিংহ মহাসড়ক। ছবি:স্টার
প্রতি দৃষ্টিতে প্রতিবেশী নির্মাণে প্রতিবেশী ভারত ও চীনের কাছে অনেক বেশি অর্থ প্রকাশ করে বাংলাদেশ। এই বাড়তি মূল্যের অঙ্কের পরীক্ষা, ফাইলের জিনিষের মধ্যে কাজ না ন্যাক্ও ডরপত্রে নাককে উচ্চমাত্রায় বিশ্বব্যাংক।
২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রস্তাবিত স্থানীয় সময় নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাংক তার ঢাকায় প্রতিপক্ষ সমর্থন। সেখানে সাথে সাথে অন্যান্য দেশকাঠামো নির্মাণ খরচের একটি চিত্র তুলে ধরে বৈশ্বিক প্রেরণকারী সংস্থাটি।
বিশ্বব্যাংকের মূল্যায়ন, চার লেনের নির্মাণের রংপুর-হাটিকুমরুলের মধ্যে মহাসড়কে প্রায় প্রতি অনুরোধের জন্য ৬৬ নম্বরে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ৭০ হাজার টাকার অঙ্ক, ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে এক কোটি ১৯ লাখ, ঢাকা-চট্ট মহাসড়কে ২৫ লাখ টাকার বিনিময়ে-মনসিংহে ২৫ তারিখে জানা গেছে।
মনে চারে বলেছেন, পাকিস্তানে ভারতে ১১ থেকে ১৩ তারিখে ও চীনে ১৩ তারিখ থেকে ১৬ লাখ টাকা খরচ হয়।
এই পরিমাণ অনুযায়ী ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ককে চারে লেনে উচিত করার মূল্য গুরুত্বপূর্ণ কিছুর কাছে প্রায় ১০ গুণ বেশি।
উন্নয়নশীল দেশ অবাকাঠামো নির্মাণের ব্যয় সংক্রান্ত একটি গবেষণার কথাও কাল জানি বিশ্বব্যাংক। ২০১৩ বা বিচারিক গবেষণায় সিদ্ধান্তে মূল্য নির্ধারণ করা হয়। তবে বাংলাদেশকে তখন গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
গবেষণায় বলা হয়, উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক নির্মাণের মূল্য বৃদ্ধির মধ্যে রয়েছে বাজারের কারণে কারণের কারণ, প্রাপ্য নাভাইট, অগ্রে বিলম্ব, সংঘাত ও উচ্চহারে দুর্নীতি। যে মাটির উপর ভিত্তি করে তৈরি হচ্ছে তার প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে নির্মাণের খরচ কমবেশি হতে পারে।
তবে স্থানীয়ভাবে উচ্চ মূল্যের নির্মাণের জন্য দুষছে বিশ্বব্যাংক।