এই চুক্তি ১৬৭ হাতে হাতে নিয়েও পঞ্জের বিরুদ্ধে সহজ জয় লাভে চেন্নাই সুপার কিংস। পয়েন্টস টেবিলে অর্ধেক তারা কার্যকর করতে পারল না। শেষের দিকে এক পর এক হারিয়ে তারা নিজের বিপদ ডেকেছে। নতুন বল হাতে ক্ষমতা আগুন জ্বালালেন দেশপান্ডে এবং সন্তনার। পরেরজন আর রানার গতিতে যথেষ্ঠ লাগাম পরিয়েছিলেন। তুর, তুর একই ওভারে রুশো এবং বেয়ারস্টোর শিকার করে পঞ্জাবকে চাপে দেন।
মিডল ওভারে আবারও নিজের প্রতিভার প্রতি সুবিচার রবীন্দ্র জাদেজা। তিনি তিনটে শিকার করেন। আর শেষের দিকে সিমরঞ্জিৎ সিং পঞ্জাবের ব্যাটারদের বিরুদ্ধে জ্বলে উঠলেন। জাদেজা এবং সিমঞ্জিৎ জুটি মোট ৫টি শিকারের পথে। আর সেকারেই পাঞ্জাব মেল বেলাইন হয়ে যায়।
এই বিজ্ঞাপন টস হেরেন্নাই সুপার কিংস ব্যাট করতে অনুরোধ করছিলাম। শুরু ২০ ওভারে ৯ হারিয়ে তারা ১৬৭ রান করেছে। রাজ পাওয়ার জন্য গায়কোয়াড় এবং মিচেল কার্যকারিতা। একটা মনে মনে যে চেন্নাই এই দিনে ২০০ এর সময় চৌকা টানাটানি করতে। কিন্তু, অষ্টম ওভারে গায়কোয়াড় ফিরতে না ফেরে গোল্ডেন ডাকে প্যাভিলিয়নের মহারাজ ধরেন শিব দুবেও। তার থেকে চেন্নায়ের রানার গতিতে লাগামই যায়। আর দাঁড়াতে পারেনি চেন্নাই।
জাদেজা নিজের সাধ্যমতো স্পৃহা স্কোরবোর্ড সচল চেষ্টা করেন। সেজন্য চেন্নাই শেষপর্যন্ত ১৬০ রান টপকাতে পারে। কিন্তু, ক্রিটকেডদের চেন্নাই কিন্তু এই পরিকল্পনাটি করতে পারে। অনেকটা এই কঠিন সময়েও ধোনি এতদূর কেন ব্যাট করতে নামলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন সমর্থক। এই ধোনিও গোল্ডেন ডাকে ফিরে যান।
এই পঞ্জাবের বোলিং ডিপার্টের কথায় আসা। এই প্রথমবার পঞ্জাবের বোলারদের মধ্যে একটা খিদে দেখতে পাওয়া গেল। রাহুল চাহার শুরুতে চাকাটা ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন। মিডল এবং ডেথ ওভারে খেলতে দেখালেন হর্ষল প্যাটেল। যদিও এই অংশটি বেশিরই রাদান দিয়েছেন বলেছে দিপ সিং এবং কাদি সোগিসো রাবাদা। শেষপর্যন্ত চেন্নাই এই পথে ১৬৭ রানেই ইতিকা পড়ে যায়।