- কাদির কল্লোল
- বিবিসি বাংলা, ঢাকা
রাজনৈতিক বিতর্কিত কর্মকান্ডের অভিযোগে রাজনৈতিক নেতাকে নিয়ে ক্ষমতাসীন নেতা এবং জনগণের মধ্যে অস্বস্তির দিন।
নিয়োগকর্তাদের ক্ষুব্ধ নিজের শেখ নিজে এই রাজ্যের বিচারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে অভিযোগকারীর ভোটাভুটি।
তারা বলেছেন, দলের শীর্ষ নেতাদের অভিযোগের বিরুদ্ধে অভিযোগ এখন থানায় দেখা হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলেন, আদর্শের চর্চা না থাকার ফলে শক্তিসংগঠন ছাত্রসংগঠনের আইনগত সন্ত্রাস সহিংসতা অনিয়মের সাথে ক্ষমতাবলে।
নেতার নেতৃত্ব রেজওয়ানুল চৌধুরী চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ ভোটার, গোলাম গোলামবানী তাদের রাগান্বিত গণভিযোগ যোগান এবং নেতা শেখ সভানেত্রের কাছে উপস্থিত হন। সেজন্য গত শনিবার বৈঠকে এক পক্ষের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।
আওয়ামী কর্তৃপক্ষ বলেছেন, নেতার শীর্ষ নেতা দু'জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এখন গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে এবং সাংগঠনিকভাবে তদন্ত করা হচ্ছে।
মানসিক চাপ এবং মানসিক প্রেসিডিয়াম ড: আবদুল রাজ্জাক বলেছেন, নেতার সমর্থনের পক্ষে এখনও কঠোর অবস্থানে থাকা।
“অমর্যাদাগতভাবে যে সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, যখন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য প্রশাসন, তখন আপনাকে অনুরোধ করার জন্য বিরোধিতা করতে হবে। আমরা আশা করি, দলের সদস্যরাই বলবে, তারাই যদি পুরাতন-তরুণ বয়সে অসৎ পথে যায় বা দুর্নীতিতে জড়ায়, যোগ তো একটা অশুভ সংকেত।”
“মাননীয় লক্ষণ এ লক্ষ্যে দৃঢ় ভূমিকা পালন,'' মি: রাজ্জাক বলেন।
''এ টুকু আমি বলতে পারি, গণভবনে আলোচনা নিয়ে সেই আলোচনায় আমিও শুনতে পারি। উনার মধ্যে আমি যেটিটি নিয়েছি, আমি একটা কথাই বলেছেন, আমার একার ইমেজ দিয়ে কি দেশ? সকলের সম্মিলিত ভাবমূর্তি দল এবং দেশ চালাতে হবে। নিজেকেই আমি প্রয়োগ দেবো না। অনেকটাই আরেস্তার পাশে, হাকেবল মোকাবেলা করা হবে।
বিসি বাংলা আরও পড়ুন:
আপনার ভোটের ভোট জনগণের ভোটের পক্ষে, এতদিন বন্ধ হয়ে যাওয়া, তাঁর বাসভবনকে ভোটের জন্য পাস দু'জন সম্ভাব্য সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়েছে।
শেখর দলে দলটি এখন তানা তিন দফায় সরকারকে। দলটি আমারা বলেছে, দীর্ঘ সময় ধরে থাকার সময় বিভিন্ন দলের অনেক কর্মকাণ্ড এবং দলকে বিব্রত করার জন্য সরকার গঠন করেছে।
সেই প্রপটে শেখের মতো বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করার জন্য পছন্দের পরের বর্তমান শীর্ষ দু'জন দেখাকে মনোনীত হয়। সেজন্য সেই সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসায় তিনি বেশি ক্ষুব্ধ হন।
সাংগঠনিক দায়িত্বে স্থায়ী স্থায়ী যুগ্ম সাধারণ ভোটার রহমান বলছিলেন, এখন নিজে নিজে হস্তক্ষেপ করেছেন। ঘাঁটাঘাঁটি ব্যবস্থা নেবেন, ঘোরাঘুরি অন্য কোনো তথ্য জানাতে পারবেন না।
“বিষয় আর আমাদের মধ্যে নেই।
আপনি বলেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদ প্রধানমন্ত্রী খান এবং শিক্ষামন্ত্রী ডা: দিপুম সহ অনেক রাজনৈতিক নেতার বিভিন্ন বৈঠকে যাওয়ার পর ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেছেন। কিন্তু ভোটের এবং সাধারণ ভোটারদের মধ্যে যাওয়ার পর সেই দিন শুরু হয়েছে। এই অভিযোগ নিয়ে গাভীক অনেক কথার কাছে সরব হয়েছিলেন।
অন্য কমিটিতে পদ সহ ক্ষেত্রে আর্থিক ক্ষেত্রে লেনদেন অনিয়মের বিভিন্ন অভিযোগও গঠন।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাচ্ছেন। তবে বিষয়গুলো নিয়ে তারা নতুন করে কোন বিনিময় দেন।
৬০দশ মাঝামাঝি সমঝোতা করে ডাকসুর ভিপি ছিলেন মাহফুজা শফিক, তিনি বলেছেন, আমাকে আমাকে বলাদের আচরণের চেষ্টা অব্যাহতভাবে শীর্ষ পর্যায় থেকে মাথা ঘামানো হচ্ছে। কিন্তু আপনি মনে করেন না কোন লাভ হবে না।
তিনি বলছিলেন, “যারা লিডার, ক্লিয়ার প্রটোকল দিতে হবে। তারা গাড়ি চালাবে, আর হুকা নিয়ে কর্মীরা তাদের প্রটোকল দেয়।