পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের সরঞ্জাম পায়নি কানাডার আদালত

পদ্মা সেতু প্রকল্পে কানাডীয় কোম্পানি এসএনসি-লাভালিনের শীর্ষস্থানীয় তিন জন কর্মকর্তা ঘুষ দেবের ষড়যন্ত্রের ব্যবহার পায়নি দেশটির আদালত।

পদ্মা সেতু প্রকল্পে কানাডীয় কোম্পানি এসএনসি-লাভালিনের শীর্ষস্থানীয় তিন জন কর্মকর্তা ঘুষ দেবের ষড়যন্ত্রের ব্যবহার পায়নি দেশটির আদালত।

সিবিসি নিউজ রিপোর্টে বলা হয়েছে, অ্যান্টো সুয়োর অভিযোগের বিচারক কোলপিরি এই প্রশ্নটি খারিজ করে তিন কর্মকর্তাকে খালাস মুসলিম।

খালাস পাওয়া তিন জন, কেভিন ওয়ালেস, রমেশ শাহ ও জুলফিকার আলী ভূঁইয়া।

গণ পদ্মা সেতুর কাজ পেতে ঘুষ ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ এই তিনের বিরুদ্ধে।

গত সপ্তাহে সুপিরিয়র হত্যার বিচারের বিচারক ইয়ান নর্ডইমার অভিযোগের স্বপক্ষে বক্তব্য হিসেবে উপস্থাপন করা টেলিফোনের কথোপকথনের কথা বলেন।

প্রশ্নর একজন মুখপা বলেন, অভিযোগের স্বপক্ষে প্রতিনিধি পাওয়া অভিযুক্তদের খালাস দেওয়া হয়েছে।

এই গ্রুপ এসএন-লাভালিনের ব্যক্তি ভাইস জনপ্রিয় কেভিন ওয়ালেসকে ২০১৩ সালে নির্বাচন করা হয়।

২০১২ সালে পদমা সেতুর ১২০ কোটি কোটি টাকার নোট বাতিল ঘোষণা করে বিশ্বব্যাপী। এর হিসাবে বলা হয়, সেতুর কাজ পেতে বাংলাদেশ ও কানাডিয়ান ফার্মের আধিকারিক ও কিছু ব্যক্তি ঘুষ লেনদেনের ষড়হ এমন সৃষ্টি তাদের হাতে রয়েছে।

গত বছর নিরাপত্তা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রধান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, বাংলাদেশ সেতুর তৎৎৎকালীন সুপারেন প্রজেক্ট কৌশলী কাজী মোহাম্মদ ফেরদৌস ও শান্তিপূর্ণ ও জনপথ প্রকৌশলী আহমেদ জাবের বিরুদ্ধে বনানী সমঝোতা করে।

এসএনসি-লাভালিনের স্থানীয় মোহাম্মদ মোস্তফা ও সভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইল, রমেশ ও কেভিন ওয়ালেসের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।

বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে অভিযোগ পাওয়া যায়, আম্মা সেতুর পরামর্শের কাজ পেতে এসএনসি-লাভালিনের কর্মকর্তারা মুখ্যমন্ত্রীর কিছু নেতা আবুল যৌবন সহ বেশ কিছু বাংলাদেশি নেতাকে ঘুষের পক্ষে।

দুদ ২০১৪ সালে আদালতে পেশ করা পরীক্ষা করা নির্দেশে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অস্ত্রের যন্ত্র ব্যবহার পাওয়া বলে।

এই খবরের ইংরেজি সংস্করণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

উৎস লিঙ্ক