'ডিজিটা নিরাপত্তা আইন বাতিল ছাড়া স্বাধীনভাবে সম্ভব নয়'

'সংঘ শোধন করে এমনকি ঢেলে সাজা এই আইনে জনস্বার্থের প্রতিফলন ঘটবে না ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।'

বেশ কয়েকটি সংখ্যা বক্তারা। ছবি: সংগৃহীত

“>

বেশ কয়েকটি সংখ্যা বক্তারা। ছবি: সংগৃহীত

স্বাধীনের স্বাধীন, মুক্তিচিন্তা ও মত প্রকাশের অধিকার সমুন্নত রাখা, সর্বোপরি মানুষের অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা নিয়ন্ত্রণ আইন ছাড়া কোনো উপায় নেই।

আজ প্রচার বিশ্ব মুক্তি সপ্তাহ উদযাপনের বছর পূর্তি বলেন, এক জোটের এই কথা।

তবে দলের প্রধান প্রধান প্রধান আনে চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ভোকেট আইনুল বলেছেন, 'দ্বৈতর্থহীনভাবে জানাচ্ছে, কোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আইন বাতিল করবে না সরকার। তবে প্রয়োজনে বছরের সেপ্টেম্বরে কিছু সংশোধন করা হবে।'

ইউনেস, অ্যাঙ্গেল নাইনটিন ও ট্রান্সপারে ইন্টারন্যাশনাল পরিস্থিতি (টিআইবি) স্বাধীনতা উদ্যোগে 'শেপিং অ্যা ফিউচার রাইটস' শীর্ষক এই কেন্দ্রের সামনে হয়।

আইন মিসরের উত্তরে টিআইবির নির্মাণ ড. ইফতেখার নেতা বলেন, 'আমরাও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মতো দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, নিয়ন্ত্রণ আইন বাতিল করা ছাড়া এর কোনো সমাধান হবে না। কারণ এই আইনের যথেচ্ছ ব্যবহার ও অপব্যবহার মিডিয়ার স্বাচ্ছন্দ্য সহকারে মানুষের অধিকার হরণ হাত হিসাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে। সংশোধন করে এমনকি ঢেলে সাজা পুলিশের এই আইন জনস্বার্থের প্রতিফলন ঘটবে না ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না, বাতিল করে নতুন সাইবার সিবার সিরিটি আইন প্রণয়ন করা উচিত।'

বৈশ্বিক অধিদপ্তরের স্বতন্ত্র সংকেত ক্রে্বমানে শান্তি পিছিয়ে বলবেন তিনি আরও বলেন, 'এ চিহ্নে শুধু দক্ষিণ এশিয়া সর্বনিম্ন নয়, এমন সব দেশের কাতারে যারা যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত, গৃহে যুদ্ধ বিপর্যস্ত বা ততোধিক স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা, যার কোনো অবস্থার ক্ষেত্রে। প্রযোজ্য নয়।'

এই বিব্রতকর অবস্থানের জন্য নিয়ন্ত্রণ আইনকে নিয়ন্ত্রণ করে তিনি বলেন, 'এটি বাতিল করা ছাড়া বিকল্প নেই।'

রাজনৈতিক দলের অবস্থান আইবিবিধান কেন্দ্রী গণকণ্টক পার্কি ইউনেস্কো ঢাকা টাউন-চার্জ-চার্জ ভিজ। স্বাবাসগত দেওয়া নাগরিকের নীতিগত সমর্থনকারী গুয়েন লুইস।

গুয়েন লুইস বলেন, 'গণমাধ্যমের করছে স্বতন্ত্রত্ব করার মাধ্যমে আমরা উন্নয়নকে ত্বরান্বিত। সাংবাদিকতা এমন একটি দল, যেখানে শুধু জনস্বার্থ প্রাধান্য দেওয়া হয়। এর সুরক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। বিশ্ব মুক্ত মিডিয়া দিবসে সত্য উদঘাটনের মাধ্যমে সঠিক তথ্য প্রদানের লক্ষ্যে আমি অভিনন্দন জানাই।'

এছাড়াও পড়ুন  19 গ্রাম সোনা সহ কেনিয়ার দুই গর্ভবতী মহিলাকে মুমু বিমানবন্দরে আটক করা হয়েছে | ইন্ডিয়া নিউজ

প্যানেল আলোচনায় ড্রাকে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন বলেন, 'অনেক অনেকগুলো মিডিয়ার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যায় না। একক ক্ষমতা আছে বৈঙ্গলিম্য ভাঙ্গার, ক্ষমতা আছে পিছিয়ে পড়ুন কাউন্সিলর কণ্ঠস্বর কথা আনার, তাদের সমস্যার কথা বলা। তাই, ভোটার বলেন, গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতের জন্য মিডিয়াকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে হবে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, দেশের বৈষম্য বেশি সেসব দেশের গণমাধ্যমে দেখা স্বাধীন কম।'

ইংরেজি সংবাদপত্র ঢাকা ত্রিবিউনের দাবি রিয়াজ আহমেদ বলেন, 'ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যখন প্রণয়ন করা, তখন ক্ষমতায়ন মাদকদ্রব্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হয়েছিল এবং সেই যুদ্ধের শেষ মেজার সিনের মাধ্যমে। তখন এমন বিচারবহির্ভূতকুণ্ডের আরও সংবাদ ছিল। তবে তা এই আইনের কারণে আসেনি। আমরা বলতে চাই, মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে কিছু নেই, সরাসরি যোগাযোগ নিশ্চিত করার জন্য সবার কাজ করতে হবে।'

প্যানেল আলোচনায় প্রথম আলোর সাংবাদিককে রাতের আধারে আলোচনা করা, সাংবাদিক কাজলকে অপহরন করা ৫৩ দিন নিখোঁজ এবং জগন্নাথ সম্পূর্ণ দিন খাদিজা কোরবার ডিজিট নিরাপত্তা আইনের বিষয়ে আলোচনার বিষয় ধরে প্রশ্ন করে আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, 'অযৌক্তিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনেক আইনের নির্দেশনা। তা মানা হয় না। আমরা আমাদের অধিকার নিশ্চিত করব এই প্রশ্নটি যেতে চাই।'

নেল নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নিয়ন্ত্রণ আইনের বিরোধিতা এবং আইনটি বাতিলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান প্রধান প্রধান প্রধান আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল বলেন, 'আমি পারর্থহীনভাবে চাই যে, নিয়ন্ত্রণ আইনের কোনো অবস্থা বাতিল করা হবে না। তবে প্রয়োজনে কিছু সংশোধন করা যেতে পারে।'

তিনি আরও বলেন, 'সময়ের প্রয়োজনে ২০১৮ তারিখে নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের পর কিছু অপব্যবহার (মিসই অ্যান্ড অ্যাবিউস) যেটা হয়েছে, তা আমি ও আমার সরকার নির্বাচন করি না। তবে এটাও সত্য যে এই অপব্যবহার এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। একটি সময়ে আমাদের সঠিকভাবে ব্যবহার করতে মনে হচ্ছে না। তাই আমরা একটি কমিটি গঠন করেছি। ইউএনএইচসি আমাদেরকে একটি প্রযুক্তিগত পেপার নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণ আইন সম্পর্কে এবং গণনা আমরা পর্যালোচনা করছি। তারা এই আইনের কিছু ধারা বাতিল করতে বলেছে আমাদের সে ভয়ের মত। তবে সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রয়োজনবোধে ডিজিটেশন নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের চেষ্টা করা হবে।'

জাতীয় মানবসমাজের প্রচার ড. কামাল মালিক আহমেদ সহ সক্রিয় সুইডেনের রাষ্ট্র গ্রুপ আলেক্সান্দ্রা বার্জভার্জ লিন্ডে সহ ফ্রিডম কোয়ার্টার (এমএফসি) দেশের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গ্রুপের সদস্যরা এবং অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উৎস লিঙ্ক