ছুটির স্বাস্থ্য বাংলাদেশিদের ভিড়

সত্য ঈদুল ফিতর সহ আরও কয়েকটি নিউমার্কেট এর আশপাশের বিবিতানকাঠিন্য নীতিনি বাংলাদেশি এলাকাগুলির ভিতর।

ছবি: ইন্টারনেট ফাইল ফটো

“>
ঈদের কেনাকাটা

ছবি: ইন্টারনেট ফাইল ফটো

সত্যুল ঈদুল ফিসহ আরও সামনে আগামীকাল কলকাতা নিউমার্কেট এলাকা এর আপাশের বিপনীবিতানগুলি স্থাপনাই স্বয়ং বাংলাদেশি মুক্তিদের ভিড়।

নিউমার্কেটের মালিক সমিতির পরিসংখ্যান আলোচনা, প্রতিদিন প্রায় পঁচিশ হাজার বাংলাদেশী বিশ্বের নিউজ মিডিয়া চত্বরে। এই সংখ্যাটা ঈদের বড় বড় বড় ছুঁয়ে যাবে বলে সমিতির আশা।

গত কয়েকদিন মধ্যকলকাতার ব্যস্ততম বাণিজ্যিক কেন্দ্র দেখা গেছে, সবচেয়ে বিপনীবিতানে পছন্দের পোশাক কিনতে ব্যস্ত বাংলাদেশিরা। তবে বিষয়টা গত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বেশি নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন। আরল-ফ্যাশনের হাল পোশাক নেই বলে জানান বাংলাদেশ তরুণরা।

https://www.youtube.com/watch?v=8h-HS5zg7mI

মিরপুরের বাসিন্দা সুচরিতা সূচি, মা ও বড় বোনকে নিয়ে দুদিনের মাত্র কলকাতায় আসেন। লিন্ডসে স্ট্রিটার একটি নামি পোশাকের দোকানে কিনছিলেন শিলোয়ার-কামিজ, কুর্ত্তি ও পালাজো।

দ্য ডেইলি স্টারকে ভিডিও তরুণী বলেন, “নতুন কিছু পাইনি। তবে আরও বেশি দাম কম, আর স্টক বেশি বেশি পছন্দ নেওয়ার সুযোগ নিতেই কলকাতায়।

সুচির শব্দ, “গত ঈদে একই রকমের একটি পালাজো নিয়ে শুনতে, কিন্তু সে বার দাম কম ছিল। এই একই জিনিস, ডিজাইনটা ভিন্ন তাই এর দামগুণ চাওয়া হচ্ছে।

রূপির সঙ্গে বাংলাদেশি বহিরাগত মূল্য গত বছরের চেয়ে অনেক কম প্রমাণ কড়বে গুণে হিশেবে কলকাতায় কেনাকাটা করছেন। যেমনটি বললেন, সূচির মা নারী বেগম।

তাঁর কথা, “আগে একশো টাকায় ৮৫ রূপি পাওয়া যেতো। এখন পাওয়া যাচ্ছে ৮০ রূপি। তাই টাকাটা খরচ করতে কিছু পরিমাণ কষছি।

এছাড়াও পড়ুন  বিশ্লেষণ: বাণিজ্য থেকে জলবায়ু পর্যন্ত, ইইউ নির্বাচন থেকে পাঁচটি মূল উপায়

এমন একটি গোল হিসাবে না দেখাতে একটি দোকানের ব্যবসাকে বাঁচাতে বাংলাদেশিদেরকে প্রকাশ করে আরাম দিতে ইলাক দেওয়া বিশেষ যোগ করার জন্য নতুনমার্কেট এলাকায়।

লিন্ডসে স্ট্রিটার ডেনর দিকের রাস্তার ধরে একটি নারী নামী পোশাকের দোকানের দেওয়া চুনলাল ওমনিয়া দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, খুন বছর আমরা কিছু না কিছু দিয়ে তৈরি। তবে ইদের সময় অনেক বেশি দেওয়া হয়। এক লক্ষ লক্ষ নেওয়া হচ্ছে বড় গিফ্ট। উপরন্তু, দশ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য দেওয়া হচ্ছে ছোট অঙ্কের।

নিউমার্কেট এলাকায় ছোটবড় মালিক শুধুমাত্র ছেলে-মেয়ে পোশাকের দোকানের সংখ্যা প্রায় দুই শতাধিক। বিভিন্ন দোকানে জমেই ঈদের কেনাকাটা উঠে এসেছে, নিউমার্কেট মালিক সমিতির জানার আবদুল রউফ।

তাঁর ব্ল্যাক, বাংলাদেশি অনুসন্ধানদের সঙ্গে নিউজের বিক্রেতার অভিজ্ঞতার সম্পর্ক। তাই সাধারণ বিজ্ঞাপন না-বেশি এই মৌসুমে ব্যবসা করেন। বাংলাদেশী সার্বভৌমরায় ফিরে গিয়ে খুঁজে খুঁজে বের করতে আমাদের দোকান খুঁজে দেয়।

সিদ্ধান্তের বিষয়ে মতামত, প্রতিদিন আমেরিকার বিভিন্ন প্রান্তের বাংলাদেশী বিশ নিউজ বিপনীবিতানসমূহ থেকে। রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে সংখ্যাটা প্রায় ৩০ হাজার মিসকিন হওয়া। রমজানে আর দেশটি থাকতে পারে না, তাই অন্যথায় কেনাটা নিয়ে যান। তবে ঈদের সপ্তাহে এই সংখ্যাটা এক বিবৃতি থেকে নিউমার্কেটে নেতা সংগঠনের সদস্যরা আশা প্রকাশ করেন।

উৎস লিঙ্ক