ঘূর্ণিঝড় 'মোরা': চট্টগ্রাম, কক্সবাজারে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত

পছন্দ উপকুলের দিকে ধেয়ে আগামী ঘূর্ণিঝড় “মোরা”। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে কক্সবাজার ও সমুদ্র সমুদ্রবন্দরকে সংখ্যা মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এছাড়াও মংলা পায়রা বন্দরকে আট নম্বর বিপদ সংকেত দেখতেছে।

ঘূর্ণিড় “মোরা”-র হাত থেকে বাঁচার জন্য চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় অধিকারী জ্ঞানে সরে যাচ্ছেন। ছবি: অরূপকান্তি দাশ

“>
মোরা

ঘূর্ণিড় “মোরা”-র হাত থেকে বাঁচার জন্য চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় অধিকারী জ্ঞানে সরে যাচ্ছেন। ছবি: অরূপকান্তি দাশ

পছন্দ উপকুলের দিকে ধেয়ে আগামী ঘূর্ণিঝড় “মোরা”। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা শহর, কক, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চর ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের লড়াই হবে।

ওদিকে, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ আট নম্বর মহাবি সংকেতের পক্ষে থাকবে।

স্বাভাবিক অদপ্তর থেকে অনুষ্ঠিত হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আরও ঘূর্ণীভূত ও উত্তরের দিকে অগ্রসর হতে আগামীকাল মঙ্গলবার (০ মে) সকাল নাগদ চট্টগ্রাম-কবাজার উপকূলযোগ করতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬২টি প্রস্তাবের মধ্যে বাতাসের একটানা ঘণ্টায় ৮৯ বার অনুরোধ করুন যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ায় জোরে জোরে জোরে জোরে ১১৭ উচ্চারণ পর্যন্ত গণনা করুন।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূলবাসীর পাঠ্য স্থান অথবা নিকটবর্তী ঘূর্ণিঝড় শান্তিকেন্দ্রে এলাকা নিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আমাদের চট্টগ্রাম সংবাদদাতা জানান যে দুর্ভাগ্য ও ঘূর্ণিঝড়ের সদস্যরা অংশ হিসেবে আজ এক জেলা থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাস জিল্লুর রহমান চৌধুরী বলেন, “জেলার ৪৭৯টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে চারটি দীর্ঘ ৪৫ হাজার মানুষের আশ্রয় নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও, প্রয়োজন অনুযায়ী অফিস ও স্কুলগুলি আরও নিরাপদে নিতে পারবেন।

তিনি আরও বলেন যে ঘূর্ণিঝড়ের হিসাবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার সংগ্রহ করা হয়েছে।

আমাদের সংবাদদাতা, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে লাউডস্পেকের মাধ্যমে জানান, দ্রুত শিখে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় “মোরা”-রক্ষক নীতি লক্ষ্য করার জন্য প্রশাসন উপজেলায় কন্ট্রোল রুমে খোলা হয়েছে। ফোন নম্বর: ৬১১৫৪৫।

তিনি আরও জানান, ম্যাহাপূর্ণ পাহাড়ি এলাকা থেকে প্রকৃত পাঠকদের স্থান নেওয়ার জন্য সেসব এলাকায় স্ট্রেট করা হয়েছে।

এছাড়াও পড়ুন  একটি আরো নিখুঁত বিবাহের জন্য খুঁজছেন! আয়ারল্যান্ড

মধ্যাঞ্চল, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন আজিজুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, “চগ্রাম জেলা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সকল ওদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।

স্থানীয় উপজেলা উপজেলা পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল গঠন করা হয়েছে এবং সিভিল সার্পার্টের কন্ট্রোল রুমে খোলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের ফলে ব্যক্তিদের ৬৩৪৮৪৩ নম্বর নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

মধ্যাঞ্চল, সিটি করপোরেশনের একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে পৃথক কন্ট্রোল রুমে খোলা হয়েছে।

এছাড়াও, করপোরেশনের বিভিন্ন অফিস ও স্কুল ভবনগুলোকে আশ্রয়ের জন্য খোলা রাখতে হবে। ওয়ার্ড কাউন্সিলররা নিজেদের নিজস্ব কন্ট্রোল রুমের তদারকি করবেন। আপনার ফোন নম্বর: ৬৩০৭৩৯ এবং ৬৩৩৬৪৯।

সকাল সকাল নাগাদ সিটি-কক্সবাজার উপকূলজো করতে পারে “মোরা”

স্বাভাবিক অদর থেকে শুরু হয়েছে, আগামীকাল মঙ্গলবার (৩০ মে) সকাল নাগাদ চট্টগ্রাম-কবাজার উপকূল যোগ করতে পারে।

পরিস্থিতির বিশেষ ঘোষণাতে বলা হয় যে উত্তরে বঙ্গপোসাগর এবং তৎসংলগ্ন পূর্ব-মধ্য বঙ্গপোসাগর অবস্থান ঘূর্ণিঝড় “মোরা” সমকাল আরও উত্তরের দিকে অগ্রসর হয়ে প্রবল ঘোড়ায় পরিণত হয়েছে এলাকায় অবস্থান করছি।

এটি আজ (২৯ মে সন্ধ্যা) সমুদ্রবন্দর সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৮৫ বিবেচনা দক্ষিণে, কবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ৩০৫ সামনে দক্ষিণে, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৫০ বিবেচনা দক্ষিণ-দক্ষিণ এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৭০ সীমান্ত-দক্ষিণ পূর্বের দিকে অবস্থান করছি।

আরও ঘনীভূতের দিকে অগ্রসর হতে আগামী ওকাল মঙ্গলবার (৩০ মে) সকাল নাগাদ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলজো করতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় “মোরা” এর অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে উত্তরবঙ্গপোৎসাগর ও তলগ্ন পরিস্থিতি উপকূলীয় এলাকায় এবং সমুদ্র বন্দরের উপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাত বজ্রসহ বৃষ্টি প্রচার করতে পারে।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় “মোরা”-র প্রভাবে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখা, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, ভোলা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ওচরের চেয়ে নীচে থেকে পাঁচ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।

প্রবল ঘর্ণঝড় “মো”কালেকালে কক্সবাজার, লক্ষ, নোয়াখাপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখা, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর জেলা ঝোঁক এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরতে ভারী বৃষ্টির ঘণ্টায় ৮৯-১১৭ প্রস্তাব বেগ দম অথবা হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

উত্তর বঙ্গপোসাগর গভীর সাগরে অবস্থানরত ও মাছের নৌকা ও ট্রলার পরবর্তী নির্দেশনা পর্যন্ত শেখে শেখে বলা হয়েছে।

লঞ্চ বন্ধ

আজমো বাংলাদেশ অভ্যাসরীণ নপরিবহন শক্তির (বিডব্লুটিএ) যুগ্ম জয়নুল আবেন দ্য ডেইলিস্টারকে জানান, ঘূর্ণিঝড় “রা”-র কারণে স্পটদেশে লঞ্চ বন্ধ রাখা হয়েছে।

এই খবরের ইংরেজি সংস্করণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

উৎস লিঙ্ক