রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের তারিখের তারিখের রেকর্ড করা হয়েছে সোমবার। বর্তমান অদপ্তর কেন্দ্র, পশ্চিমের জেলা চুয়াঙ্গায় এদিন মহাবিদ্যালয় মহাবিদ্যালয় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে, ১৯৯৫ প্রথম পহেলা মে দেশটির গানের রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত বছরের ২৫শে এপ্রিলের রেকর্ড করা হয় ৪৩ ডিগ্রি।
শেষ আবুল কালাম মল্লিক বিবি বাংলাকে বলেন, বিবিসিটি শীর্ষস্থানীয় কাউন্সিলও পাওয়া বৈধ চুয়াডাঙ্গা হবে।
১৯৮৯ সালেও একবার ৪৩ ডিগ্রিয়েছিল জেলাটির রাস্তা। ডিজাইন করা হয়, বলছিলেন মি. মল্লিক।
এই নিয়ে চশর্ল্লি চারবার থার্মোমিটার পারদ এই পাম্প টার্ক করেছে।
এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দ্রুত প্রাথমিক পর্যায়ে, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদারসা বন্ধের নির্দেশে ইসলাম উচ্চ আদালত।
আদালতের নির্দেশনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের সামনে আসে দফতরের পক্ষ থেকে।
ফেরত বন্ধ স্কুল
ও গণশিক্ষার প্রাথমিক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চলমান কঠোর তাপদাহের কারণে শিশু স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে শিক্ষা অধিদপ্তরের শান্তিপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আগামী ৩০শে এপ্রিল থেকে দোসরা মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট কেন্দ্রীয় শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপস্থাপনা শিক্ষা ব্যায়ুর লার্নিং কেন্দ্রকেও অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।
আর, খুলনা ও রাজশাহীর সকল মাধ্যম স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা কাল বন্ধ পরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ ঢাকা, টাঙ্গে সহ জেলা, রংপুর এলাকা কুড়িগ্রাম ও দিনাপুর এবং বরিশাল পটুয়াখালীর স্কুল-কলেজের জন্য এই নির্দেশনা প্রযোজ্য।
এর আগে, প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঈদের ছুটি ছিল ১৮ এপ্রিল। ২১ এপ্রিল থেকে স্কুল-কলেজ খোলার কথা ছুটিতে আরো এক সপ্তাহ পালন করা হয়।
কারণ, তানা তাপপ্রবাহের দেশের কোনো অংশে সম্পূর্ণ কোনোভাবে ৪২ ডিগ্রী অর্জন করতে পারবেন।
গত ২৮ এপ্রিল শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর সকাল সকাল পাঁচটার দিকে হাইস্কুল-কলেজ ছুটি হয়েছে। অবশ্য খোলা রাখা হয় প্রাথমিক।
তবে, কোটরদেশের একই ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে আপনি একজন দুর্যোগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।
ও নারী গওহার নাঈম ওয়ারা বিসি বাংলাকে বলেন, “ঢাকে লেখক দিয়ে দেশকে বিচার করা হচ্ছে। সব জায়গায় পরিস্থিতি একই রকম নয়।
যেখানে জোরে জোরে জোরে জোরে তা বন্ধ করতে, যেখানে ছিল অপেক্ষাকৃত সহনীয় সেকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা উচিত বলে মনে করেন। ওয়ারা।
'হিট অ্যালার্ট' গান
সোমবার সন্ধ্যায় উন্নয়নের উন্নতির পরিবেশ অধিদপ্তর বুলেটিন থেকে জানা যাচ্ছে, চুয়াঙ্গা, চুয়াঙ্গা, রাজশাহী ও রাজশাহীর উপর জোরে জোরে তাপপ্রবাহে হচ্ছে।
আর তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে খুলনা ও রাজশাহী স্থগিত অংশ এবং ঢাকা উপর দিয়ে।
আরও অনেকগুলো পোশাকের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরণের
এ কারণে, আবহাওয়া পরিস্থিতি অধিদপ্তর নতুন করে আরো তিনদিনের জন্য 'হিট অ্যাটল' জারি করেছে। সংস্থাটি কার্যকর, এই তিনদিনে জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।
মার্চও বিরাজ এই তাপপ্রবাহ পূর্ব থাকার পূর্বাভাস বিভাগ। তবে বৃষ্টিপাত ভালো করলে সহজে কমতেও পারে।
আবহাওয়া অদপ্তরের চিহ্ন অনুযায়ী, ৩৬ থেকে ৩৭.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস কৃত্রু তাপপ্রবাহ পর্যন্ত হয়।
৩৮ থেকে ৩৯.৯ মাঝারি এবং ৪০ থেকে ৪১.৯ তাপপ্রবাহের অন্তর্ভুক্ত।
ডিগ্রি ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস প্যায়ার শক্তিশালী তাপপ্রবাহ গণনা করা হয়।
গরম সামাল যত চেষ্টা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ না হওয়া উত্থাপন করা হচ্ছে। কিন্তু, পথের নাম জীবন জীবিকার প্রয়োজনে শক্তির উৎস ও প্রতিদিন প্রকট সূর্যতাপ নিয়ে যেতে হবে।
তারা কিভাবে পাল্লান ঊর্ধ্বমুখী শব্দর সাথে?
গরমে সবচেয়ে বেশি ভুগতে হচ্ছে রিকশালক, নির্মাণ শ্রমিক সহ অন্যান্য শ্রমজীবী মানুষ।
উত্তপ্ত পিচগলা রোদে সাধারণ পথচারীদের কষ্টও কম নয়।
তাদের জন্য কিছু ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ দেখা গেছে বিভিন্ন দেশে।
পথ পথচারীদের জন্য পথ পানি ব্যবস্থা করেছেন স্থানীয়রা। বাসাবাড়ির দেওয়াল উন্মুক্ত ছোট পানির জার বা ট্যাঙ্ক বসিয়ে ধর্মাবলম্বী কেউ। পাইপ টেনে দেওয়া হয়েছে যাতে তৃষ্ণার্ত কেউ প্রয়োজনে পানি সংগ্রহ করতে পারেন।
বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি বা স্থানীয় সরকার ক্ষমতার তরফে রিকশালক সহ অন্যান্য শ্রমজীবী মানুষের জন্য পানি, স্যালাইন, ক্যাপ, ইত্যাদি ব্যবস্থা করা হয়েছে।
দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলের জেলা ফেনীতে, ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে বসবে বসার জায়গায় পানি ট্যাঙ্ক করা হয়েছে।
আরও, সদস্য কর্মরত শ্রমজীবীদের পানির বোতল ও স্যালাইন আলাদা করা হয়।
ফেনী পৌরসভার ছাত্র নেতা নজরুল স্বপন স্বয়জি বাংলাকে বলেন, “পৌরসভার নেতাদের সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে, যতদিন তা জোরদার থাকবে।
প্রথম অবশ্য আইক্রিম এবং তীব্র জলের দিকে যাওয়া হয়েছিল।
কিন্তু, তীব্র গরমে তীব্র গরমে তীব্র জলাবদ্ধতা বা আইক্রিম গ্রহণের বিপদের ঝুঁকিপূর্ণ অনুধাবন করতে শান্তিপূর্ণ বস্তু থেকে সরেজাতীয় বলে জানাতে মি. ইয়াজী।
রাজধানীয়ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী ঢাকা সংস্থা বা ব্যক্তিকে পানি করতে দেখা গেছে।
কেবলমাত্র প্রাতিনিক শক্তিও দু' একটি সংগঠন গঠন পাঠের মতো। যেমন- আইনজীবীদের পোশাকের বিপ্লববাদকতা শিথিল করা হয়েছে।
আইনজীবীদের পোশাক সাদা শার্টের উপর কালো কোট বা গাউন। যা আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত অন্য মানুষেরা তাদের স্বতন্ত্র প্রকাশ করে।
কালো কোট পরে আদালতে উপস্থিত বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আইন রয়েছে। যে কোন আইনজীবী তার নিজের ইচ্ছামত পোশাক পরে আদালতে উপস্থিত হতে পারেন।
তবে, পাঁচ এপ্রিল অধিবেশনে গত আদালতে কোট ও গাউন পরার প্রতিবাদতা শিথিল করে পাকিস্তানের ক্ষমতা। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া এই বহাল থাকার কথা বলা হয়।
এ সংক্রান্ত ঘোষণাতে বলা হয়, কঠোর তাপদাহের কারণে বিচার বৃন্দ এবং আক্ষরিক ক্ষেত্রমতে সাদা শার্ট বা সাদা শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ এবং সাদা নেক ব্যান্ড বা কালো সময় পরিধান করবেন।
“এ ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে এবং গাউন পরিধান করার জন্য কালো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে না,” বলা হয় স্পেলের প্রতিবাদের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী বর্ণিত সুন্দর প্রস্তাবে।