শক্তিহীন বৃদ্ধ জয়নাল আবেদিন হাওর বাবা ছেলের শোকে বার বার মুর্ছা দেখলেন। তাদের ছাত্র ছাত্রছাত্রী রিপন হাওদার (৩৫) বাকিদের অনিশ্চয়তার নির্দেশে তাদের বাকি সদস্যরা
ভোরেঘাটে ভাইয়ের ঈদের দিন (১১ এপ্রিল) তার বিকাল লঞ্চের শিড়িতে পড়ে পড়ে পাঁচ এপ্রিলের মধ্যে হাওলাদার একজন। বোনদেরকান্নায় এক হৃদয়বিদারক পরিবেশ তৈরি হয়।
রিপনরিপনবাড্ডারবাজারএলাকায়থাকনকে শেয়ারিং এর শেয়ারিং রাইডে মোটরসাইকেল চালাতে।
লীশিয়ার বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, তার তীন, এক ছেলে, শক্তি দৃষ্টিহীন বৃদ্ধ বাবা, পাঁ চ ভাই আর সাত বোন সহ-স্বজনদের কান্না আর বাতাসে বাতাস উঠেছে মেয়ে হয়েছে।
রিপনের ছোট ভাই আল আমিন জানান, ঈদের দিন বিকালে ভাতিজিকে নিয়ে বাড়ির পরিবারের জন্য বরগুনাগামী তারি ফ-৪ লঞ্চে ওঠার আগে সদরঘাটে পন্টে দাঁড়ান তিনজন হলে উম্মৃতি তঘোষণাকরেন।
স্বজনান, রিপনহাওলাদার আয়েইমূলতচলত সঙ্গদের ভাইয়ের মধ্যে তিন ভাই রাসেল, মুছা আল-আম মিন পাঁচ পাঁচ। শুধু ঈদের সময় বাড়িতে আ সতেন তিনি।
রিপনের সন্তানদের মধ্যে রিয়ামনিপ্তম শ্রেণিতে, রিফাতষে, মেঘলা, পঞ্চমশ্রেণে আ র ব ৃষ্টি তৃতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া।
পড়ুয়া ভাই ভাই আল আমিন বলেন, ভাইয়ের বলতে টাকায় আমাদের তিন ভাইয়ের লেখাপড়া সহ চলতো সঙ্গার।
রিপনের না স্ত্রীস বেগম জানান, প্রায় ২০ বছ রকায় স্টারস কোম্পানি অফিসে অফিস করতে রিপন করতে কষ্ট করে সেখানে বেতন চালাতে চালাতে খোলা এক বছর আগে চাকরি দিতে-এ মোটরসাইকেল বশুর কুরেণ। এখন চালাতে আমাদের কেউ জানে না।
বর্তমান বিকালে রিপনের মরদেহ গোরস্ তানে দান করা হয়।
জানতেচাইলেপটুয়াখালীরজেলাপ্রশাসকমো। নুরকুতুবুল আলমজান, পরিবার জেলাপ্রশাস নেত্রী পার্টি থেকে সংখ্যা দেওয়া হবেॼ
আরওপড়ুন-
সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে ৫ মৃত্যু
লাইন লঞ্চের রুট পারমিট স্থিত, ইন্সটল ৫
সদরঘাট একই এলাকার মধ্যে তিন জন