কক্সবাজারের টেকনাফে অপহরণের শিকার পাঁচ কৃষকের মধ্যে চারজন মুক্তিপণ ফিরে এসেছেন।

তবেপুলিশে, ক্যাপলগ্নপাহাড়ি এলাকাথকে অপ্রীতিকর অবস্থা উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি একজনকে ও উদ্ধারের চেষ্টা করা।

ফেরত আসা কৃষকরা বর্ধিত- হ্নীলা পানখালী উন্নয়ন ফাক মিরমোহাম্মদেরছেলেমো। রফিক (২২), শাহাজানের ছেলে জিহান (১৩), ছৈ আল্লাহ র ছেলে শামীম (১৫) ও নুরুল আমিন ছেলের রহমা নন (১৫)। তবে আব্দরহিমেরেমো। নুর) এখনও জিম্মি মুক্তিযোদ্ধা।

মধ্যরাতে, সকালে ভোরে হ্নীলখা এলাকা পাহাড়ি এলাকা থেকে পাঁচ কৃষকের অস্ত্রে জিম্মি করে নিয়ে যায় অপহরণকারীরা।

মুক্তিপণে অাপহারা শান্তির কথা বলে ফেরত আসা অাপজির মত, পাহাড়ের এক জায়গায় আবার শুরু হয়েছে ২০ হাজার টাকা।

মুক্তিপণ অব্যাহতি জানাচ্ছেন না। -৩৫ অস্ত্রধারী অপহরণকারী ছিল।
আমাদের নিরাপত্তা অব্যাহতি দিচ্ছে কি না।

মুক্তিপেনফেরতআশামিবড়ভাইমো। ইব্রাহিমবলেন, টাকাদেব পরভাইকেরত দিছে অপহরণকারী। ভাইয়ের শরীরে মার ধরবে ঘটা চিহ্ন রেয়েছে। তাদের ঘাঁট চিহ্ন এখন পুলিশ নিয়ে আসবে। নুরকে ফেরত দেয়নি অস্ত্রধারী অপহরণকারী।

গত ১০ মার্চ হোয়াইহং ইউনিয়নের ২২ নম্বর ভোটের স্থানীয় এলাকা সংগ্ন পাহাড়ি থেকে কে সাত তারিখে ঘাঁটি গেঁথে নিয়ে যায় অপহতাররা। মাদ্রাসা পড়ুয়া ছাত্র ছোয়াদ বিন আব্দুল লাহকে (৬) অপহরণ করে নিযায় সন্ত্রাসীরা।

জাতিদের ত্যাথ্যতে, ২০২৩সামার্চথেকে ০২ এর ৪ মার্চ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের টেকনাফের পা হাড় কেন্দ্রিক কেন্দ্রিক ১০৩টি অপহরণের কথা বলেছেন।



এছাড়াও পড়ুন  স্নুকার ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ 2024: হোসেইন ভাফাইয়ের ক্রুসিবলের সমালোচনা 'প্রায় পবিত্র' - শন মারফি