এমআই প্রথমে ব্যাট করার জন্য নির্বাচিত হয় এবং 160/6 এর সম্মানজনক মোট পোস্ট করার জন্য প্রথম দিকের বাধা অতিক্রম করে।মধ্যে অংশীদারিত্ব ন্যাট সিলভার-ব্রেন্ট (৩১টির মধ্যে ৪৫) এবং অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর (33 অফ 30) স্থিতিশীল MI, অ্যামেলিয়া কের (২৩ ম্যাচে অপরাজিত ৩৯) এবং উদীয়মান তারকা সজীবন সাজনা (১৪ ম্যাচে অপরাজিত ২২) পরবর্তী পর্যায়ে ভালো পারফরম্যান্স করেন, ৪.২ ওভারে ৪৩ রান করেন।
তাদের তাড়া করতে, ইউপি ওয়ারিয়র্জ রান খুঁজে পেতে লড়াই করে এবং 9 ওভারে মাত্র 118 রান করতে পারে। 28 ফেব্রুয়ারী বেঙ্গালুরুতে UPW-এর কাছে হারের পুরষ্কার ছিল MI-এর জয়।
অধিনায়কের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট হারানো শুরুতেই সমস্যায় পড়ে UPW অ্যালিসা হিলি, কিরণ নাভগিরে এবং চামারি আথাপাথু প্রথম পাঁচ ওভারে মাত্র 15 পয়েন্ট সংগ্রহ করেছিল। দীপ্তি শর্মার অপরাজিত 53 সত্বেও, UPW পুনরুদ্ধার করতে ব্যর্থ হয় এবং খেলা তাদের হাত থেকে পিছলে যায়।
মাত্র তিনজন ইউপিডব্লিউ ব্যাটসম্যান – গ্রেস হ্যারিস (15), দীপ্তি শর্মা এবং শ্বেতা সেহরাওয়াত (17) – দুই অঙ্কে রান করেছেন। সাইকা ইশাক (3/37) এবং ন্যাট সাইভার-ব্রান্ট (2/14) এমআই-এর শীর্ষস্থানীয় উইকেট শিকারী।
এমআই ম্যাচে, উভয় ওপেনার ইয়াস্তিকা ভাটিয়া এবং হেইলি ম্যাথুস চতুর্থ ইনিংসে চামারি আথাপাথুর কাছে হেরে যান। ন্যাট সাইভার-ব্রান্ট আটটি বাউন্ডারি সহ আক্রমণাত্মক ছিলেন, যেখানে হরমনপ্রীত কৌর ইনিংসে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। সিভার ব্রান্টকে বিদায় করার পর, হরমনপ্রীত কোলের সাথে স্কোরিং ত্বরান্বিত করেছিলেন, যিনি কিছু মূল শট মারেন।
UPW অধিনায়ক অ্যালিসা হিলি একটি স্মার্ট বোলিং পরিবর্তন করেছেন, 15তম ওভারে সায়মা ঠাকুরের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন, যার ফলে হরমনপ্রীতকে আউট করা হয়। আমনজোত কৌরের প্রস্থান এমআই-এর ইনিংসকে আরও চাপে ফেলেছিল, কিন্তু দুটি জীবন দিয়ে, কৌর এমআইকে বাউন্ডারির স্ট্রিং দিয়ে 150 রানের সীমা ছাড়িয়ে যান।
শেষ পর্যন্ত, এমআই-এর সাইকা ইসহাক এবং ন্যাট সাইভার-ব্রান্টের বোলিং প্রচেষ্টা, একটি সুনিপুণ ইনিংস সহ, ইউপি ওয়ারিয়র্জের বিরুদ্ধে জয় নিশ্চিত করে।
(পিটিআই ইনপুট সহ)
