শতবর্ষের সংকলনে,
রবীন্দ্রনাথেরমতোদৃপ্তপায়েহেঁতে
অতঃপর কবি এসে জনতার মঞ্চে দাঁড়ালেন।

তখনপালকেদারুণঝলকেতরীতেউথিলজল,
হৃদয়েলাগিলদোলা, জনসমুদ্রেজাগিলজোয়ার
সকল দুয়ার খোলা৷

– কবিতাখানি:
'এ যোগসূত্র আমাদের মুক্তিরগ্রাম,
এর সংগ্রাহকতাসংতারগ্রাম।'

সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের।

কবি নির্মন্দু গুণাগুণ উৎসর্গের জন্য সেই জাতির কাছে বঙ্গবন্ তে শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চ বর্ণনা করেছেন ভাকে স্বাধীনের বর্ণনায় মন্ত ভ্রমন বুলেটের বর্ণনায় মন্ত ভুষণ বুলেটের সামন৪ বুককে অবিরত মুকদু জাতি প্রেরণা দিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বাঙ্গলি ভাষা আজ দিন। ঐতিহাসিক ৭মার্চ, যেদিনবাঙ্গালিরমুক্তিরপ্্ ন এর উত্তরসূচনা হয়েছিল।

বাংগালী দীর্ঘ স্বাধীনতা মুক্তি ও মুক্তি যুদ্ধের ইতিহাসে অনন্য দিন ৭ মার্চ। ১৯৭১ তারিখে এই সপ্তাহের ঐ তারিখে ঐ একই জনসমুদ দ্রষ্টব্য দাঁড়ি জাতি জাতির রাজনৈতিক জাতির শেখ কামালুর রহমান বাংল দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ্ণার স্বাধীনতা, মুক্তিওজাতীয়তাবোধজাগরমহাকাব্য, বাংলাতথরম হাকাব্য, দেশবাসী সকল লাঞ্চিত-বঞ্চিত নিপড়ি-নি র্যাতি তমনুষের মুক্তিরসনদ। ৭ মার্চ ভাষণ বাঙ্গালীর প্রাচীরের প্রাচীরের দলপ্রাচ্য ভাষান্তর মোচনে ঐতিহাসিক দলবিন্যাস শঙ্খল মোচন। ব ইশ্বেবর্ণবার প্রচারিত ও শ্রবণকৃত ভাষণ।

এদিন স্বাধীন মুক্তিকামী মানুষের উপস্থিতিতে এই মহানেতাবজ্র শব্দে ঘোষণাকরেন, 'রক্তযখন আমি, রক্ত ​​আর দেবো, এদেশ মুক্তি করেব, ইনআল্লাহ্‌ এই ঘোষণার আমাদের মুক্তির সংগরাম প্রতীক, মুক্তির স্বাধীনতার সংগম জয়বা অঙ্গলা।'

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ শেখ মুজিবুরমাকে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে পরবর্তী রাজনীতির বীজমন্ত্র মন্ত্র হয়ে ওঠে।

বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণকে ২০১৭ সাল ৩০ অক্টোবর বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্ বীকৃতিদেয় জাতিসংঘেরশিক্ষা, বিজ্ঞানসংগঠন তকবিষয়কসংস্থাইউনেস্কো।

মনেরনা উদয় উদ্দীপিত ভাষণে বাঙ্গালী জাতিসত্তা পেয়ারে যায়। এর পরেই মুক্তি দেশের মানুষের সামনের চূড়ান আত্ত লড়াইয়ের পস্রাস্তি শুরু করে। গঠনর এই বজ্রনি দেব আসন্নমুক্তি মহার আনন্দে বাঙ্গালী জাতির সজ্জীব তিথি উষিত। যুগ ধরে শো–চবিত বাঙ্গালী। ইস্পাতকথিন দৃঢ়তা নিয়ে মুক্তির কাঙ্খ লক্ষ লক্ষ লক্ষ্ সেই

১৯৭০লেআওয়ামীগপাশের দৃষ্টান্ত নির্ঙ্কুশলতাগরিতা অর্পনসিক্ত, কসিস্তানি পাকিস্তানের হাতেরসামরিকশাড়ক কোবিজয়ী আস্তানি আস্তানি কামলী বাঙ্গালীদের কাছে ক্ষমতা হন্ তরন না করেরমুখী পাশ্চাদেশ লিপ্ত হয়।সংসংখ্যা তাদের মুখোশ, পাশ্চাদেশ লিপ্ত হয়। এই ঝুঁকির প্রেসিডেনট জেনা রেলওয়ে খান ৩ মার্চ অধিবেশনে অধিবেশনে অধিবেদ আহ্বানকরেন। কিন্তু, ১ এ অধিবেশন অপ্রত্যাশিত অনাদি র্দিকালের জন্য মুলতবি পাস করা হয়। করে।

এছাড়াও পড়ুন  হোয়াইট হাউস সংবাদদাতাদের নৈশভোজে বিডেন ট্রাম্পকে নিন্দা করেছেন

এই ভূমিতে ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে রাষ্ট্রপট্ট তাসর শেখ রক্তাক্ত রাজার রাজা সরকারী শাসক নেতাকর্মীকে সমর্থন করে অসীম সিহকতা যথোপযুক্ত কণ্ঠে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। বাঙ্গালী জাতির অনুপ্রেরণার অনির্বাণ শি খা হওয়া অফুরন্ত শক্তি ও সৃষ্ট যুগিয়ে।

প্রতীকর ভাষণে গর্জে পারাপারের উত্তাল জনসমুদ্র।

ঠিকঠাকমঞ্চে আরোহন করেন ৩টা ২০ মিনিটে। ফাগুনের সূর্য তখন মাথার ওপর। রিতশু হয়ে তিন হিদরাজগলায় তারভাষাণরুকর—'ভাইরাআম র, আজ দুঃখ-ভারাক্রান্ত মন আপনার আত্মমুক্তিরর য়েছি…' এর পর জনমুদ্রে বাংলা ওঙ্গল “র” সংগ্রাম আমাদিগের সংগঠন।

মাত্র ১৯ মিনিটের ভাষণ। এই স্বল্প সময়ে তিনি ইহাতে পুরোনভাসই আলোচনার অংশ।

নেতাবলেন, 'ভাইয়েরা আমার, আমিপ্রধান রিত্তচাইনা, আমি বাংলামানুষের অধিকারই। প্রধান মন্ত্রিত্বের লোভ রক্তপাত আমাকে দিতে পারে রেনিঃ ফেঁ উসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে দিতে। দায়ে শোধ করব।

তিনি বলেন, 'আমিবলেদিতেচাই, আজকের্ট-কাচারি, হাইকোর্ট, স্প্লোকো, অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্প রতিষ ঠাঁই অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।'

নির্বাচনেরসর্বশেষদুটিবাক্য, যাপরবর আন্তে বাংগালী স্বাধীনতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নির্দেশনা প্রণারহায়রেণেহয়েছে বগবন্ধুবলেন, 'রক্তয্‌ গ্রোমছি, রক্তসংবাদে স্বাধীন, এদেব শেরমানুষ মুক্তিরছাব, এদেব শেরমানুষ মুক্তির আল্লার মুক্তিরছাব।'

পাকিস্তানের ডাকে সাঁই দিয়ে সমর্থন করে হানাদ লড়াইয়ের বিরুদ্ধে ৯ সশস্ত্র মুক্তি যুদ্ধে বিজয়ী হওয়া ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ী হয়েছি আনে বাঙ্গালী জাতির।

অনুশীলন আনিস উত্তর তার একটি পোর্টালে দেখা যাচ্ছে না, প্রভাব ৭মার্চের ভাষায় প্রচার মাধ্যমের তিকরাজন চিন্তাধারার নেতারা। , বিস্তারিতভাবে তাকে শক্তিশালী করতে দশাসকে সর্বোত্তম প্রয়োগ ক রে তাদের উপরমঀ-পো বাড়ান চলতে পারে, সে বিষয়ে তিনি অবহিত ছিলেন।

নিজেকে উপদেষ্টা এবং সেই উপস্থিত তোফায়েল আহামেদ আহামেদ, বংবন্ধুবি ন্ধেবলেছেন, বংগবন্ত চশমা চশমা স্থির মধ্যাসে রাত্রি ভাষণে দুর্গ দিয়েছিলেন, তার পুরোটাই অলিখ উপরে। ভাতেমারকথাবলেন, পানিতেমারকথাবলে ন।

তিনিবলেন, '৭মার্চের আগে বংগবন্ধুরগিয় নেছ লিলাম। একজনতাকেবললেন, জনগণকিন্তুসম্পূর্ণস্বধহীন তা ছাড়া মানবে না বাড়ি।

রাজনীতির নেতাদের বাঙ্গালী ভাষা, ভোটার ভাষণ জাতিকে মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ানোর আহ্বান, এটি সব জাতির মুক্তিসংগ্রামে পিরমু সংঘে ঘাঁ পিরিমু সংঘবদ্ধে পাঠনির্দেশ নির্দেশনা।

এদিকে, ৭ মার্চ সহস্রাব রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন কর্পোরেশন গ্রহণ করা হয়েছে। ভবন প্রাঙ্গণে বিরোধিতাকারী শেখ মুজি বুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধেদন। দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার ৪ জন নিয়তেজগাঁওয়ে জেলা ঢাকা আওমলী মহিলা ভবনে গণসভা করবেন।





Source link