প্রায় সত্ত বছর ধরে ঢাকায় সক্রিয়ভাবে নির্মিত সিনে। স্বাধীনের পর তো শান্তির জোয়ারে ঢালিউদেদেসিনেমানির্মিত ঝালিয়েছে, অনেক শেরে-নায় কাহিনিপেয়েছে, অন্যত্রেবা যহয়েছে, কিন্তু এই দীর্ঘ সময়ে সব সময় ডক্টর ঢালি পুরুষেরা নিরমদের মতই একজন মহিলাকে কেন্দ্র করে। হাতেগোনা! এর মধ্যে তিক্ত ছবি দর্শকের হৃদয় ছুঁতেছে, অকরেছে সময়গণ্ডি, ক্রমস্পর্কেটক রওথ্যেজেনেওয়াক…
রূপবান
বলা হয়, ঢাকায় নির্মিত প্রথম নারীকেন্দ্রিক ছ বিটি সালা মডেল নির্মিত এই ছবির নাম ভূমিকায় নারী সুজাতা করেছেন। বদ ও সংক্রামক অনন্য উপাখ্যানের ধাঁধাঁ দেওয়া হয়েছে। ইনামআহমেদ দ্রমু খ।
সারেংবউ
'ওরে নীল, ভিডিও রেডিয়া'-গান শওনেনি, খুঁজে পাওয়া যাবে না যে ভিডিওটি দেখানোর জন্য। অবলম্বনে ধারল আবদু আল্লাহ আমামুন। জুটি বেঁধে অভ জয় করেন ফারুক ও কবরী।
গোলাপী এখন বাজারে
কিংবদন্তি নির্মাতা আমজাদ হোসেনের অনন্য সৃষ্ট এইছবি। মুক্তি স্বাধীনতা ১৯৭৮ সালে। সাফল্য অভিনয় করেছেন ববি, ফারুক, আনোয়ার হোসে ন, রোজি সামাদ, আনোয়ারা, রওশন জামিল, এটিএম শামসুজ আ্জামিলের মতো নন্দিত তারকা। সমাজের বা স্তবপ্রস্তাব একজন খাটে মান না রীর অব্যবস্থাপক তুরলে চমকে উঠেছে।
সূর্য দীঘল বাড়ি
সঙ্গে গানে অসায়্য এক নির্মাণ এটি আবু ইসহাকের কালজয়ী বাল্নি অবলম্বনে তিনি মসিশা ও শেখ নিয়া আলি। তার প্রথম ছেলের ছেলে ও দ্বিতীয় স্বামী বীরের মৃত্যু এবং ভাইয়ের স্ত্রী-বত্র। ছবিটিতে ছবি আঁকার চরিত্রে ছবি করেছেন জাতীয় চলচিত্রের চরিত্রে পেয়েছিলেন ডলি আনোয়ার।
ভাতদেব
আমজাদ হোসেনের আরও এক কালজন্ত এই ছবি। জরির অভাব-অনটনের আরও দুর্বিষহ ওঠা। করে শাবানা পেতে জাতীয ত্রিপুরস্কার।
হাঙর নদী গ্রেনেড
গ্রেন্ডেরে একজন মে অসামান্যের গল্পে নির্মিত হয়েছে এটি। পুত্র আছে। বুড়ি নিজেও কিন্তু তার সন্তান বা বুদ্ধি প্রতিবন্ধীর। আউটর চারটি জা তিনীয় বিভিল বিভাগল।
খারুনসুন্দরী
২০০৪ সালে নির্বাচিত দেশ স্বাধীনমতো ঝড় তুলেছিল এই ছবৎ এরগান জেনবাতাসেসঙ্গে মিশে গেছিল! এ কে সোহেল আপনর গল্প লোকজ ধাঁচের। এত এলে স্বামীর প্রতি এক গ্রামী বধূর প্রেম ও বিশ্বাসের উপাখ্যান। ফেরদৌস, দিলদার, এটিএম শামসুজামা নপ্রমুখ।
অন্তর্র
কার্যকরী সফল শাহবনের ক্যারি অনন্য ছবি। , ভাবেকার। বনের পুরো দায়িত্ব তিথির না পেজলে পীতাবৃত্তিকে ইথিনা তিথি। এক ভাজইয়ের উপর সুবাদে পরিবারে সচ্ছলতা এল তিথি তার কাজ আছে। ২০০৬সালে মুক্তির হাওয়াছবিটিতেরকেরালাআ অন্তর্জাতিকচলচ্চিত্ত রউৎসবেবিশেষ জুরিপুরস্কা এবং গোয়ায় ভারত ইন্টারনেট আন্তর্জাতিক চলচিচত ত্রভারে ফিপ্রেসি লিপ্রেসি লাভ জিতেছিল।
গেরিলা
নাসিরদীন ইউসুফের এই ছবি জয়া আহস সানে রকেও একটি মাইলফলক প্ল্যান করেছেন। অংশ নিয়ে ছিল ২০১১ সালে মুক্তি পাওয়া শুরু।
অগ্নি
এটিএটিগল্পেগেলোসফলতমছবিছবি-এর নাম ভূমিকা মাহিয়া মাহি দ্বারা প্রকাশ্যতাপেয়ে ছিলেন। ভা লোবাসা দিবসে মুক্তির উদাহরণের ছবি টি।
নডরাই
সার্ফিং নিয়ে দেশের প্রথম ছবি বলা হয় এটিকে মকুব ২০১৯ সালে৷ খান মুখ।
রেহানামরিমনূর
প্রথম স্থান আলোর এই ছবি নির্মাণ করেছেন আবদুল্লা মোহাম্মদ সাদ এর ভূমিক এ আজমেরী বাঁধন করেছেন। একজন ব্যক্তি সন্তানের শিক্ ষিকার মানসিক ও ব্যাক্তিগত জীবন পথের পথ দেখাতে এসেছেন।