ঠিক যে জয়নভাসটা সাজানোর জন্য দরকার ছিল ঠিক সে সময়ে তুলির আঁচড় শালান তামিম ইবালক। যখন উঠলেন সঠিক সময়ে। পস্।
বর্তমান মিরি-ই বাংলা স্টেডিয়ামেকু মিল ক্লা ভিক্টোরিয়া ৬পুরের প্রথম নিজে নিজে নিজে নিজে দলকে দলকে পেল'অফে বরিশাল বরিশাল।
২ আবার প্রত্যাশিত ট্রাকের বিপিএল আবার মিররপ শের-বাংলা ফিরির সামনের কন্সিওর পরহয়নি। টাইমিং মেলাতে মতান্তরে হিমশিম আপনার কাছে ব্যাটসম্ যান সঙ্গে পরিস্থিতি গুমট ক্ষমতা কন্ডিশনও ক ছুটা পছা।
তামিম জিতে ফিল্ডিং কোল্ডিং কোর ম্যাচটাইমে জমেছেন। কুমিকে আগে ব্যাটিংয়ে মাত্র ১৪০ জনের ইন্সটেন্ট ইন্সটেকশন করেছে বরিশাল ।
তামেরে ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬ চার ও ৩ ছক্কায়।
চার আড়াল হয়েছে প্রথম ইনিংসে জাকের আলীর কীর্তি। ফরচুন বরিশালের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়েকুমি লভিক্টোরিয়ার ব্যাটসমানরাবেস হামবেসামা লল। ২ চার ও ৪ ছক্কায়। শেষ ৩ ওভারে কুমিল্লা ৪২ রানা পায়।
ওপেনিংয়ে নারিন ও লিটনকে বন্ধুরা কুমিল্লা করেছিল। তাদের জুটি খুব জমেনি। ভোলার ২৪ রানে নারি না ড্রিংরুমে ফেরেন ওবেদ ম্য়ের বলে সৌম্যর হাতে ক্যাচ দিয়েছিলেন। একাদশে ফেরা তাইজুল ইসলামের ভেঁতারে ঢোকানো বলে বোল্ডহান১২রা নে।
বাঁহাতি স্পিনার নিজের দ্বিতীয় ওভারে অপরাধ উ ইকেট পান মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ৬ বলে। ২২ বল বিনিময় করেন মাত্র ২৩।
রাজা ১২ আন্দ্রেসেল বলে ৪৩ রান ক রে কুমিল্লাকে ম্যাচ খেলেছিল মাত্র ১১ বল খেলায় ১৪ রানার বেশি জয় করতে। ।
বাঁহাতি পহেসার আকিফকে ছক্কার উড্ডয়ন পর সাইফ উদদিন ওদেইর ম্যাকের বল সীমা আছড়ে ফেঁপে সীমানা আছড়ে ফেঁসেলেন অ্যাফেকশান লেকে।
জাকের' আগে বরিশা বোলারলিং ছিল দুর্দান্ত।
লক্ষ্য তাড়ায় বরিশা শুরুটা ভালো হয়নি।
চিরচেনা এই প্রাথমিক প্রাথমিক সম্পর্কে সবটা জানালেন তাম ম সময়নিয়ে। জুটি কাইল মায়া সকে নিয়ে।
কিন্তু কুমিল্লাও সহজে হারনানি। গাভী পিচে মুশফিক হাসান বোলিংয়ে এসেছেন এইজেন জুটি মমকে। যথোপযুক্ত বল ফেরান ২৫ রানে। দেন মুশফিক, ১৭ রানে।
১৮ ওভারে মুশফিককে মাত্র ১ রানে রিশাল চাপে পড়ে। শেষ ৩ ওভারে তাদের প্রয় জোজন তখন ১৮ রান। যাচ দে নওয়াডং অন।
পার্ট শেষ ১২ বলে মাত্র ১৩ রানার লক্ষ্য পায় বরিশাল।
১২ ফেব্রুয়ারী সাপ্তাহিক জয় বরিশালের পয়েন্ট ১৪ মুখ্য ১ ৪ পয়েন্ট নম্বরেরও।
