গনপূর্ত অধিদপ্তরে অফিস সহকারী হিসাবে কজ করতে মোতাহার হোসেন মুন্সী গাইবান্ধা অফিস পালাশ স্থানীয় স্থানীয় বেতক ইউনিয়নের শকোয়া মাঝি পাড়। গত (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত একটাবে স্থানীয় বাড়ি বাড়ি হাপাতালে মারা যান তিনি কিন্তু ভাগ্যের নিরাকার। হ্মমস, আরও পরের টাকায় পেহা পেহা নিয়ে জেরে তিন দিন বাড়ির ঘরে উঠা ছিল তার মরদেহ।

গত (২২ তারিখ) রাত পলাশ বাড়ি উপযোগী সুবিধা বেতকাপা ইউনিয়নের শাকোয়া মাঝিপাড়া গ্রামে পুলিশি হস্তক্ষেপে মরদেহটি কবর সনে দাফন করা হয়।

পুলিশ ওরা জানান, মোতাহার স্থানীয় হুঁশিয়ারি মুন্সী বেশ কয়েক বছর আগে অফিস থেকে অবসরে স্ত্রীসুমা বেগমকে নিয়ে মিন্ডির কলাবাগা নোয়ান। তাই ঢাকায় একখণ্ড জমা দুই কোটি কোটি টাকা য়য় করেন তিনি।

গত এক সপ্তাহের আগে তার শারীরিক অবস্থার অবসান ঘটাতে হলে তাকে একটি সুবিধা দিতে হবে। কিন্তু মরদেহ দাফনে বাধা দেন মাতাহার হোসেনের প রি বাস্তবায়নসদস্যরা। জমির মালিক ২ কোটি ১৮ লাখ টাকার অঙ্কে তা ব্যাং আছে জানতে চান ভাই নজর ফুল ইসলাম মুন্স, ভজা হাবিস্য সহ অন্য যয়রা। মরদ এহ বাড়ের উঠানে পড়ে থাকে।

মরদেহ (ফেব্রুয়ারি মরদেহ) দাফন দাফন না র জানতে জনপ্রতিনিধি পলা বাড়ি শ্যামবাড়ি থানা পুলিশ দুই পার্টির সদস্যকে সমোতাকরেন নিজের বাড়িতে।

সত্য সত্যতা মো করে বেতকাপা ঐক্য পরিষেধের চেয়ারমান। মোস্তাফিজুরঃরহমানবলেন, নিসন্তান মোতাহারআলী র ভাই-ভাতিজারা মরদেহ দাফনে আপত্তি জানালেন বাড়ি উঠানেপড়েছিলেন। দেনাপাওনা এবং নিয়োগের কোটি ১৮ টা দুই কাতার তার স্ত্রী মাসুমা বেগমের সাথে দ্বন্দে জড়ান তার পরিবারের সদস্যদের বিষোয়ে বিষয় নিয়ে আলীর স্ত্রী মাসুবা গালেগম তার ভাই-ভাতিজ হাদের ৬০ টাকা ফেরতের আশ্বাস দিয়েছেন।

পলাশভার কর্মঘোষণা দফতর জানান, দুই ভাগের ভাগের জেরে তিন হদেও হদেহ দাফন এমন খবরে আমার পুলিশ সদস্য হয়।

এছাড়াও পড়ুন  কোনোঅপধকরিনিপেতেহবে: যারস্তন আপ্ রধানআজিজ


রার/সা.এ

বিডি২৪লাইভ দৈনিক সংবাদপত্র



Source link