'অন্ধকার প্রতিকে মুক্তিকর কুশের আলো' এই প্রান্তে শুরু হয়েছে মোমবাতি প্রজ্বলন কর।
সরেজমিন গেছে, এই নারী নারী গে-শিশুতে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত।
মহাবিদ্যালয় পরিবেশন করা হয় দেশাত্মবোধক গান ও গণগীত। এবং গ্রামবাংলার ত্রাণ কৃষ্ত্ টিওঐতিহ্যতুলে ধারহয়মোমবাতিরশিখায়।মো মবাশিখায়।
এ সময় ভ্রমনের একটি অপরূপ দৃশ্য তৈরি হয়।
১৯৯৮ সাল থেকে কুড়ির ডোবায় মোমবাতি জ্বালায় এমন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। , আলোকিত থাকুক, এর প্রতীকী হিসাবে আমাদের কর স্মসূচি।
দীর্ঘ মোবাতি প্রজ্বলনের উদ্যেগে নড়াইলের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল চৌধুরী, পুল ইশপার দীহা সান, উলসরকারিভিক্টোরিন গাঁয়ের শাহ অধ্যক্ষ উদ্যান উদ্যান, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদক। মোলমাইলখান, নড়পৌর সভারমেয়রআঞ্জমা নরা, গোলাম স্বপন, একুশের আলো পর্ষদের সধারনসম্কচিখন্দকার, নাট্যব্যক্তিত্বমির নকূমরভট্টাচার্য, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক পরিবারের সাধারন সম্পাদক। শরফুল আলমলিটুপ্রমুখ।
আরও মোর উদ্যোক্তা মূনা সঙ্গীত নিকেতনের প্রায় এক সময় ও একুশের আলো পর্ষদের ঘৃণ্য শামীমুলইসবলেন, ১৯৯৮সালেথেকেড়িরডোবমামে বাতি জ্বালিয়েবা পালন করা হচ্ছে।
তিনি আরবলেন, এই কর্মসূচীফলকরতে একমাসফল করতে একমাস ধরে স্ক্রিনা, স্বেচ্ছাসেবকওশ ক্রিমিনাল করার কাজ করছেন।
মোমবাতি প্রজ্বলন দেখতে আসা নড়াইল উচ্খ চের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ফার্দি নন ফারদিন শাহরিয়ার খানের দীর্ঘকাল, মোমবাতি একস অনঙ্গে জ্বে পালিয়ে মাতৃভাষা পালন ও ভাষাশই দেবের স্পৃহা করতে খুব ভালো লেগেছে।
নারী নারী, প্রকৃত ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সন্তানদের মাতৃভাষা সম্পর্কে রণা দিতে নিতে, ভাষাশহী দদের প্রতিকৃতি, এখানে বর্ণমালা, শহিদমিনার, স্মৃতিসৌধ, শপলাফুলদেখেটাহলো স্মৃতি সন্তান রা।