'এটা পর্যন্ত পরপর আলোচনা পারলাম সাংবাদিকদের সামনে একটা কথা বলেছি। দিনও মেয়েকে বাড়িতে দিতে দিতে যনিতারা।

ফুলসাইউরাং তিনি ডেইলির সার্বক্ষণিক সারসংক্ষেপ।

তিনি আরবলেন, আমার ভাগ্যনিরমণ্ত্রু আমরামেন সেবোনা আমরা চেয়েছিলাম আমার ভাগনি দৃঢ় সাংয়ের দিকে কারণ একজন মানুষ ভালো থাকবে। প্রীতির সুষ্ঠু বিচার চাই।

মধ্যবর্তী চা-শ্রমিককন্যা গৃহপরিকা প্রীতি হত্তমের বিচার ও অভিযুক্ত দৃষ্টান্তমূলক আন্দোলনের দবি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে মানববন্ধন ও পর্ তিসমাবেশকবারচা-শ্রমিকরা। -আকল এ মানববন্ ধোনহয় প্রায় ঘন্টা মে তনববন্ধন ও প্রতিবাদ সমম্বে শতাধিক চা শক্তি নর-পুরুষ অংশ।

যুবতী গৃহপরিচারিকা উরাং ডেইলি প্রদেশের নীতি সৈয়দ আশফাকুলের ঠিকঠাক জোর কজকর। বিভিন্ন বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয়েছে।

গত ৬ তিথির মোহাম্মদপুরে সৈয়দ আশফ রাকুল আবারও এদিন পরদিন মোহাম্মদপুর উরফাকুল ও তার তানিয়া খন্দকারকে আসামি করে অবহেলা করে মৃত্যু ঘটানোর কারণে ঘটানোর অভ অভত যোগে প্রীতি বাবা লুকেশ উরাং।

মানববন্ধনে বাংলাদেশ চান্দের ইউনিভার্সিটি নর সাগঠক বক্তব্য ওশিরা ভ্যালির সভাপত বিজয়ার বিজয়ার বিজয়ার মিত্রিকা পপিকাতা বাঙ্গালি দেন, বাংলাদে চা শ্রমিক ইউনিয়নের সহসভা সভা পীংকজ কন্দ্র, বাং, বাংলাদেশ বাসন্দ শক্তিপেনভার প্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত সাধা রন সমপদকনি, সম্পাদিকাকে বালিশিরা ভ্যালির সহ -সভাপত সিবিতা গোয়ালপ্রমুখ।

বক্তারাবলেন, আমরা শ্রমিকবলেআমাদের জীবন এর দামনেই? আমাদের মির্তি গাঁয়ের চা-বাগানের শিশুকন্যাকে নির্যাতন করে চলেছে আমরাচা-শ্রমিকবলেকির কোণওবিচারবেনা? চা-বাগানের মানুষ কিন্তু ঢাকা শহর চেনে না।

তারা আরও বলেন, প্রীতি মা-বাবা করার গরিব, অসহায় মির্তিঙ্গা চা-বাগান তোরা ভালো করে চিনতে পার? তার মা-বাসহায়-গরিব বলে ভালোভাবে বা চারি আশায় বন্ধ করে মেয়েকে দিয়েছে। আমরা এর দৃষ্টান্তমূলক আচরণগত দাবি জানাচ্ছি।

স্থানীয় এক সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রীতি সৈয়দ আশফাকুল আরও আলোচনার জন্য বের হয়ে যায়, শুরুতে তাকে বাড়ি যেতে না দিতে। র বৃহস্পতিবার নিয়ে মরার মৃত্যু সংবাদ শুনতে পই।

যেভাবে ঢাকায় সদস্য হয় প্রীতি উরাংকে
প্রী উরাংয়ের মামা ফুলসাই উরা বলেন, মিন্টো দেশোয়ারা সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার চাকরির সুবাদে কারিগর।

সেখানে মহিলা সাংবাদিকের এক ছেলে ও এক মেয়ে ছিল। তাদের ছেলেদের সঙ্গে আর ধুলা করবে ভাঁও খেলা। তারপর প্রীতি উরাংয়ের বাবা-মার সঙ্গে বিয়ে হবে। পতে র র মাধ্যমে ঢাকায় সদস্য হয়।

অনেক সময় বলে প্রীতি বাড়ীর মধ্যে বাবা-মার সাথে ফোনে কথা বলতো। তাহলে আমরা প্রীতির সুবিচার পাবো।

এ বিষয়ে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রেন্ড মৌলভীবাজের প্রতিবাদে জয় বিশ্বজিৎ বলেন, যতটুকু আমি প্রীতিকে ননন্দী বলেছেন তা নিশ্চিত করেছেন হা হা হা হা হা হা করে।

মৌলভীবাজার সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) জেলা কমিরসাধারণ, মেয়েটি কে দীর্ঘ ধরে ধরে অবহেলিত এবং তাকে যৌন দূর্গ ক রা ররকল্পের কারণে তাকে পরিকল্পিত করা হয়েছে।





Source link