বাজারে নেতিবাচক অবস্থা যেটি দেখা দেয়, তা প্রায় অসামান্য ঘটনার সময়কালে ঘটে এমন ব্যক্তিদের মাধ্যমে প্রভাবিত হতে পারে, বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন। সাম্প্রতিক সময়ে, দেশের জনগণের মধ্যে নির্বাচন সম্পর্কে অস্থিরতা এবং আপরিষ্কৃততা এমন পরিস্থিতিতে আতঙ্ক সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, বাজারে প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে হ্যাকিং এবং তথ্য লেক ঘটে এমন ঘটনাও সময়ের মধ্যে গুজব ছড়াতে পারে, যা বাজারের অবস্থার উন্নতি নিষেধাজ্ঞা তৈরি করতে পারে।
পুঁজিবাজারের উদ্বেগ বৃদ্ধির মুখ্য কারণ হলো ব্যাংক খাতার অস্থায়ী অবস্থা এবং সামষ্টিক অর্থনীতির ঝুঁকি। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্থিরতা এবং আশঙ্কা ফেলে সেই নির্বাচিত বিনিয়োগের প্রতি মনোনিবেশ কমিয়ে যেতে পারে, যা বাজারে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তারাও চিন্তিত যে, এই অবস্থা থেকে বের হতে একটি সুযোগ বেশি পেতে পারেন। এই সময়ে, উন্নত শেয়ারের মূল্য এবং মূলধনী মুনাফা বিনিয়োগকারীদের জন্য আকর্ষণীয় হতে পারে।
পুঁজিবাজারের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে যে শক্তিগুলি সম্প্রতি ঘটেছে। তারা মনে করে, উন্নত দেশগুলোতে জাতীয় নির্বাচনের আগে এই ধরনের অস্থিরতা এবং অবস্থানীকতার সময়ে বেশি দেখা যায়। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থায়িত্ব নিয়ে চিন্তা করতে এবং বিনিয়োগ করার সময়ে বিনিয়োগকারীদের একে অপরের সাথে তুলনা করতে যারা আশাবাদী তথা আতঙ্কিত হয়, তাদের মাধ্যমে এই অবস্থা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই প্রকার অস্থিরতা ও উদ্বেগের একটি প্রাথমিক কারণ হতে পারে নিবন্ধনের সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির দুর্বলতা এবং সুরক্ষা জনিত সমস্যা।
সারাদেশে এই উদ্বেগ এবং গুজবের প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়া যায়, এমন শক্তির প্রবর্তন মন্ত্রণালয় বলছে।
বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এই প্রকার অস্থিরতা এবং উদ্বেগের প্রভাব দেখা যায়, যারা সংকল্পশীল মহল সৃষ্টি করতে চান এবং নিজেদের স্বার্থ বৃদ্ধি করতে প্রতিশ্রুতি দেয়। বাজারে প্রচারিত নেতিবাচক অবস্থা এবং মৌলভিত্তি নিয়ে আপনি যেতে পারেন ব্যাক্তির দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে পারে এবং সেই ভাবনা বাজারে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
এই অবস্থার মাধ্যমে, বাজারে শেয়ারের মূল্য এবং মূলধনী মুনাফা বিনিয়োগকারীদের জন্য আকর্ষণীয় হতে পারে। তবে, এটি জরুরি যে কোম্পানির মৌলিক তথ্য এবং স্থিতি নিরীক্ষণ করা হয় বিনিয়োগ করার আগে।